FB LIke Bottom

Wednesday, September 30, 2015

বিএনপির এক নেতার বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী

ঢাকায় ইতালীয় নাগরিক চেজারে তাভেল্লা হত্যাকাণ্ড ও কয়েকটি দেশের দূতাবাসের সতর্কতা জারির পর বিএনপির এক নেতার বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ওই নেতার ‘সংশ্লিষ্টতা’ রয়েছে কি না- সে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে ফিরে তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।

যুক্তরাষ্ট্রে সফররত শেখ হাসিনা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। তাভেল্লা হত্যাকাণ্ড, জঙ্গিবাদের শঙ্কা, দেশের রাজনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। 

জঙ্গি হামলার শঙ্কায় অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট দলের সফর নিয়ে টানাপড়েনের মধ্যে গত সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে ইতালির নাগরিক চেজারে তাভেল্লাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরপর যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে তাদের নাগরিকদের চলাচলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়।

এই হত্যার প্রসঙ্গ টেনে মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আবদুল মঈন খান বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক জুজুর ভয় দেখিয়ে’ সরকার নিজেই এখন তার শিকারে পরিণত হয়েছে।

তাভেল্লা হত্যাকাণ্ড নিয়ে সাংবদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা অবাক হয়ে দেখলাম, বিভিন্ন দূতাবাস থেকে রেড অ্যালার্ট জারির পরই বিএনপির এক নেতা জোর গলায় কথা বলছেন।

“এখন তো সন্দেহ হয় যে, উনাকে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত, ওই ঘটনার সাথে তার কোনো সম্পৃক্ততা আছে কিনা। আমি দেশে ফিরে সে ব্যবস্থাও করব।”

বিএনপি-জামায়াতের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা বাংলাদেকে ‘অস্থিতিশীল’ করতে চায়, তারাই এ হত্যাকাণ্ডের পেছনে থাকতে পারে।

“দেশে একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী মানুষ পুড়িয়ে মারে। মানুষ হত্যা করে দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়- এমন কিছু লোক তো বাংলাদেশে রয়েছে। তারা তো চাইবেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। সেই শ্রেণির লোকদেরই কর্মকাণ্ড এগুলো।”

এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা জনজীবনে শান্তি বজায় রাখার চেষ্টা করছি। তবে কিছু কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটে। তেমন ঘটনা এই আমেরিকাতেও ঘটছে।”

বছরের শুরুতে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের মধ্যে পেট্রোল বোমা হামলাসহ সহিংসতায় জড়িতদের বিচার ‘অবশ্যই করা হবে’ বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশে আদৌ কোনো বিরোধী দল আছে কিনা- এমন প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, “সংসদীয় রীতি অনুযায়ী যারা জাতীয় সংসদে বিরোধী দল হিসেবে বসছেন- তারাই সত্যিকারের বিরোধী দল। তবে আমাদের দেশে আরেকটি দল আছে, যারা নির্বাচনে যায়নি। নির্বাচনের পথ ছেড়ে দিয়ে যারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও করেছে তারা রাজনৈতিক দল হতে পারে না। তারা জঙ্গি দল।”

২০১৯ সালের আগে নির্বাচনের সম্ভাবনা আছে কি না- এ প্রশ্নে সরকারপ্রধান বলেন, “আগাম নির্বাচন কেন? আমরা যে উন্নয়ন করছি এটি পছন্দ হচ্ছে না? হ্যাঁ, যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন পছন্দ করবে না তারাই আগাম নির্বাচনের জন্যে চিৎকার করবে।”

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের সঞ্চালনায় এ প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর পাশে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং রাষ্ট্রদূত এ কে এ মোমেন।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী এবং মশিউর রহমান, জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপু মনি, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী আব্দুস সোবহান গোলাপ, এফবিসিসিআই সভাপতি মতলুব আহমদ, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশের কন্সাল জেনারেল শামীম আহসান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্বামীর সামনে স্ত্রীকে ধর্ষণ

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্বামীর সামনে স্ত্রীকে ধর্ষণ
arif | September 30, 2015

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি |
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্বামীর সামনে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঈদের ছুটিতে স্বামীর সঙ্গে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার হন ওই গৃহবধূ। সোমবার সন্ধ্যায় মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের হরিদ্রাচালা এলাকায় এ ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে।

সরেজমিনে এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানা গেছে, গোড়াই শিল্পাঞ্চল এলাকায় অবস্থিত টেকনো মিলে কর্মরত মো. শাহীন মিয়া নামে এক যুবক সোমবার বিকেলে তার স্ত্রীকে হরিদ্রাচালা এলাকায় রেললাইনে ঘুরতে নিয়ে যান। সেখানে হরিদ্রাচালা গ্রামের হোসেন মিয়ার ছেলে ইমরান (২০), হালিম মিয়ার ছেলে বিপুল মিয়া (২০) ফজল মিয়ার ছেলে মিলন (২১) ও রাজাবাড়ি গ্রামের আরও ২ যুবক শাহীন মিয়া ও তার স্ত্রীকে মারপিট করে মুখ চেপে দুটি মোটরসাইকেলে উঠিয়ে রাজাবাড়ি এওতারবাড়ি টিলায় নিয়ে যান। সেখানে ওই পাঁচ যুবক স্বামী শাহিনকে বেঁধে তার সামনেই পালাক্রমে ধর্ষণ করেন বলে শাহিন এলাকাবাসীকে জানিয়েছেন।

পালাক্রমে ধর্ষণ শেষে ধর্ষণকারীরা তাদের ফেলে পালিয়ে যান। পরে স্বামী গৃহবধূকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যান বলে এলাকাবাসী জানান। ঘটনাটি দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ফখরুল ইসলাম জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ধর্ষণের ঘটনাটি পুলিশ জানতে পাওয়ায় ধর্ষণকারীরা আত্মগোপনে রয়েছেন। ধর্ষণের ঘটনাটি স্থানীয় প্রভাবশালীরা মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পুলিশকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।

দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এস আই) মো. ফখরুল ইসলাম জাগো নিউজকে জানান, ধর্ষণের বিষয়টি জানার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষণের স্বীকার ওই গৃহবধূ ও তার স্বামীকে পায়নি। তবে স্বামীর নাম মো. শাহিন মিয়া বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

মির্জাপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ধর্ষণের স্বীকার গৃহবধূ বা তার স্বামী কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কূটনৈতিক মিশনগুলো ‘রেড এলার্ট’

কূটনৈতিক মিশনগুলো ‘রেড এলার্ট’ জারি করায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
শীর্ষ মিডিয়া সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকায় ইটালিয়ান নাগরিকের হত্যাকান্ডকে মর্মবেদনাদায়ক বলে উল্লেখ করে দুস্কৃতকারীদের খুঁজে বের করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। তিনি কূটনৈতিক মিশনগুলো ঢাকায় তাদের নাগরিকদের জন্য ‘রেড এলার্ট’ জারি করায় বিস্ময় প্রকাশ করেন ।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় (স্থানীয় সময়) জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, একজন বিদেশী নাগরিক খুন হওয়ার জন্য আমরা খুবই দুঃখিত। এটি একটি মর্মবেদনাদায়ক ঘটনা। আমাদের সরকার ঘৃণ্য এই খুনের ঘটনায় জড়িত দুস্কৃতকারীদের খুঁজে বের করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন যে, এই হত্যাকান্ড নিয়ে বিভ্রান্তিকর বিবৃতি প্রদানকারী একজন বিএনপি নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
তিনি আরো বলেন, এই খুনের ঘটনার পর একজন বিএনপি নেতার সন্দেহজনক তৎপরতা লক্ষ্য করেছি। বিএনপি নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে খুনের পিছনের ক্লু বেরিয়ে আসবে। দেশে ফিরে যাওয়ার পর আমি ব্যবস্থা নিবো।
ঢাকায় কয়েকটি কূটনৈতিক মিশন ঢাকায় একজন বিদেশী নাগরিক খুন হওয়ার পর তাদের নাগরিকদের জন্য ‘রেড এলার্ট’ জারি করায় শেখ হাসিনা বিস্ময় প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রেড এলার্ট জারি করার কোন যৌক্তিকতা নেই। কয়েক বছর আগে নিউ ইয়র্কে দুজন বাংলাদেশী নাগরিক খুন হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র সরকার কোন রেড এলার্ট জারি করেনি। আমাদের কূটনৈতিক মিশনগুলোও তাদের নাগরিকদের জন্য এই ধরণের এই ধরণের কোন এলার্ট জারি করেনি। আমি জানি না, ঢাকায় কূটনৈতিক মিশনগুলো কেন তা করেছে।
ঢাকায় ইটালির নাগরিক খুন হওয়ার সঙ্গে আইএস লিঙ্ক থাকার খবরের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, শিকাগো থেকে একটি বার্তায় খুনের সঙ্গে আইএস লিঙ্ক থাকার দাবি করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে এখনও পর্যন্ত কেউ তা দাবি করেনি। আমাদের গোয়েন্দাদের হাতে এই ধরণের কোন তথ্য নেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ কেবল বাংলাদেশেই ঘটছে না, এটি একটি বৈশ্বিক ঘটনা।
শেখ হাসিনা বলেন, কিছু কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেও ঘটছে। এমন কি নিউইয়র্ক সিটিতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। তিনি বলেন, প্রকাশ্য দিবালোকে দু’জন আওয়ামী লীগ নেতা খুন হন।
শেখ হাসিনা বলেন, খুনের ঘটনার পিছনে নিশ্চয় কোন বড় শক্তি রয়েছে। তারা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের ঝুঁকি স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা হত্যা ও অভ্যুত্থানের রাজনীতিতে দেশকে নিমজ্জিত করেছে, তাদের সঙ্গেই আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসের যোগাযোগ রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচনে যেতে অস্বীকার করে মানুষ হত্যার পথ বেছে নিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ও জামায়াত ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে হত্যার রাজনীতি শুরু করে এবং তারা ২০১৪ সাল পর্যন্ত মানুষ হত্যা করে। তারা ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত আবার সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালায়।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের পর হত্যা ও অভ্যুত্থানের যড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু হয়। তিনি বলেন, সরকার দেশকে সন্ত্রাস ও জঙ্গি মুক্ত করতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কিছু লোক রয়েছে যারা মানুষ হত্যা করে অস্বভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। খুনীরা তো অস্বভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করবেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শান্তিতে বিশ্বাস করে অবশ্যই জঙ্গিবাদে নয়। তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান চাই না।
তিনি বলেন, নিশ্চয়ই যুদ্ধাপরাধী এবং বঙ্গবন্ধুর খুনীরা দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করবে এবং তারা তাই করার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, তাদের অশুভ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে, সরকার দেশে একটি শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, কোন ঘাতকই রেহাই পাবে না। তাদেরকে আটক করে বিচারের আওতায় আনা হবে।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট টিমের সফর বাতিলের বিষয়ে আলাপকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার এখনও স্পষ্ট নয় কেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট টিম বাংলাদেশে আসছে না।
শেখ হাসিনা বলেন, অতীতে আমরা এই ধরণের পরিস্থিতি দেখেছি। পাকিস্তান ও ভারতের টিম বাংলাদেশে খেলেছে। এমনকি, বিশ্ব কাপ ক্রিকেট খেলাও এখানে আয়োজন করা হয়েছে। এটি নিতান্তই অস্ট্রৈলিয়ার ব্যাপার যে, তারা কেন হঠাৎ করে বাংলাদেশে না আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ পূর্ণ নিরাপত্তা নিয়ে অতীতে বেশ কয়েকটি ক্রীড়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে এবং কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটেনি। অনাকাঙ্খিত ঘটনা অনেক দেশে ঘটেছে, কিন্তু বাংলাদেশে ঘটেনি। খেলোয়ারদের নিরাপত্তা নিশ্চ

জেন্ডার সমতা অর্জনে প্রধানমন্ত্রীর আরো কাজ করার অঙ্গীকার

জেন্ডার সমতা অর্জনে প্রধানমন্ত্রীর আরো কাজ করার অঙ্গীকার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেন্ডার সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ এগিয়ে নেয়ার জন্য তাঁর সরকারের দীর্ঘ রাজনীতির অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেছেন, বাংলাদেশ নারীদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনীতিক ক্ষমতায়ন এবং মেয়েদের উচ্চশিক্ষার জন্য কাজ চালিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
জাতিসংঘ সদর দফতরে আজ জেন্ডার সমতা সংক্রান্ত বিশ্বের নেতৃবৃন্দের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে বক্তৃতাকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ নারীদের জন্য আরো সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি এবং রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সরকারের কর্মকান্ডে তাদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করবে।
ইউএন এনটিটি ফর জেন্ডার ইকুয়ালিটি, এমপাওয়ারমেন্ট অফ উইমেন (ইউএন-উইমেন) এবং চীন যৌথভাবে জেন্ডার সমতা ও নারীদের ক্ষমতায়ন : পদক্ষেপের অঙ্গীকার শীর্ষক আলোচনার আয়োজন করে। এতে বিশ্বনেতৃবৃন্দ যোগ দেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন, মেক্সিকো ও কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট, ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রীসহ ১৭টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানগণ আলোচনায় অংশ নেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সর্বস্তরের জীবন-জীবিকার ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। এ প্রসঙ্গে তিনি নারীদের কল্যাণের লক্ষ্যে তাঁর সরকারের কয়েকটি সফল কর্মসূচির উল্লেখ করেন।
এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মেয়েদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা, ছাত্রীদের জন্য বৃত্তি, বিনামূল্যে সন্তান প্রসবপূর্ব ও পরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা, সহজ ঋণ সুবিধা, বৃত্তিমূলক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ। তিনি আরো বলেন, সরকার নারীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে সারাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো থেকে বিনামূল্যে ৩২টি ওষুধ দেয়া হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা আমাদের নারী ও মেয়েদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার অনুপ্রেরণা দেয়ার সুযোগ দেবে। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ নারীদের বিরুদ্ধে সব ধরনের বৈষম্য ও সহিংসতার অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যেতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা আমাদের নারী ও মেয়েদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করবো। শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্যবিবাহ বিমোচনের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। আমরা মায়ের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির বিষয়ে মনোযোগ দেয়া অব্যাহত রাখবে। আমরা শিশুদের জন্মলাভের সময় দক্ষ ধাত্রীদের সহায়তার হার বাড়ানোর জন্য কাজ করবো।
তিনি নারী ও মেয়েদের জন্য একটি উন্নত বিশ্ব গড়ে তোলা এবং সকল ক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা অর্জনের লক্ষ্যে অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

বেগম খালেদা জিয়ার নতুন খবর।

জাতিসংঘের পলিসি লিডারশীপ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবেশ পুরস্কার ( চ্যাম্পিয়ন অফ আর্থ ) পেলেও রাজনৈতিক অপশক্তির কু ষড়যন্ত্র হতে বের হতে পারছেন না তিনি। তাঁকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র চলছে বলে জানা গেছে।
রাজধানী ঢাকায় বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে জামায়াতের এক শীর্ষ নেতার ৩৩০ জন কে শপথ পড়িয়ে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র চলছে। এর মধ্যে ওই বাহিনীর ৭০ জন সুইসাইড স্কোয়াড ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে ঢুকে পড়েছে বলে নিশ্চিত হয়েছে জননেতাডটনেট।
এদিকে ইতোমধ্যে জানা গেছে এমন অযাচিত কিছু হওয়ার সম্ভাবনা আছে বিধায় ওই সময়টাতে বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশে অবস্থান করতে চান না বলে তিনি বার বার তাঁর লন্ডন যাত্রা পেছাচ্ছেন। যদিও অবশেষে তিনি মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাচ্ছেন বলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান গণ মাধ্যমকে রবিবার রাতে জানিয়েছেন। তাহলে প্রশ্ন উঠেছে- তবে কি সফল হতে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া? কারণ হিসাবে বিএনপির সজ্জন চরিত্রের এমাজ উদ্দীন আহমেদও ধারার বিপরীতে বলছেন, এই সরকারের মেয়াদ আর দুই বছর!
দ্বিতীয় পর্বঃ
অবশেষে জানা গেছে জামায়াতের সমকালীন শীর্ষ নেতা ড. মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ তাহের নিজ দলের কর্মী সহ বিদেশী ইসলামিক শক্তির মোট ৩৩৩ জন চরমপন্থী কে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বিশেষ শপথ পড়িয়েছেন। বিএনপি দলিয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশেই এমন ব্যবস্থা হাতে নিয়েছেন তাহের- বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এমন কি লন্ডন সফরে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মধ্যকার আসন্ন আলোচনায় আরো কয়েকটি স্পর্শ খাতে আলোচনা হবে। যা মা- পুত্রের মধ্যেই কেবল বিষয়টি থাকবে। লক্ষ্য রয়েছে- এই ডিসেম্বরের মধ্যেই রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের মতো কিছু করেই হাসিনা সরকারের পতন নিশ্চিত করা। এর মধ্যে যে সকল আরো গোপন সিদ্ধান্ত রয়েছে তাঁর মধ্যে থাকা ঘটনার নীল নক্সা এখন জননেতাডট নেট এর কাছে।
তৃতীয় পর্বঃ
বিএনপি দলিয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া অবশেষে মঙ্গলবার রাতে লন্ডনে গেছেন। পুত্র তারেক রহমান নিজে গাড়ি চালিয়ে ‘মা’ কে অজানা জায়গায় নিয়ে গেছেন- এমন খবর গণ মাধ্যমে এসেছে।লন্ডনে পৌঁছানোর পর নির্ধারিত হোটেলে দুই তিন মিনিট অবস্থান করে বেগম জিয়াকে
তারেকের ড্রাইভিং আসনের পাসেই দেখা গেছে। বিএনপির দায়িত্বশীল পর্যায়ের সূত্র থেকে জানা গেছে, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার উচ্চ পর্যায়ের কারোর সঙ্গে দেখা করতেই বেগম খালেদা জিয়াকে লোক চক্ষুর অন্তরালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে হাসিনা সরকারের পতনে বিএনপি- জামাতের নতুন কৌশল হিসাবে অযাচিত হত্যাকান্ডের পরিকল্পনা ছাড়াও বিজিবি সহ দেশের ল এন্ড অর্ডার বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে পিলখানা বিদ্রোহের মতো কিছু করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় বিদেশী শক্তির ভুমিকা থাকবে বলে জানা গেছে।
চতুর্থ পর্বঃ
বেগম খালেদা জিয়ার নতুন খবর। পুত্র তারেক রহমানের বাড়ির পাশেই লন্ডনে কেন বাসা ভাড়া করেছেন তা নিয়ে চলছে জল্পনা কল্পনা। গুঙ্গন রয়েছে, সহসায় আর দেশে ফিরতে চাইছেন না বেগম খালেদা জিয়া। দলের বিশ্বস্ত সূত্র বলছে, পুত্র তারেক রহমানের বাসায় ‘থাকার আয়োজন’ স্বস্তির হবে না বলেই তারেক রহমান মায়ের জন্য আলাদা বাসা ভাড়া নিয়েছেন। দলের নেতাকর্মীদের সাক্ষাত গেল দিন হতে দেয়া শুরু করলেও এখানে কূটনীতিক যেমন তেমন বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার সহিত বৈঠক হবে বলে জানা গেছে।
নিজ দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে পুত্র তারেক রহমানের সঙ্গে বেশ কিছু বিষয়ে পলিসি হাতে নিতে চান- যা পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে সিদ্ধান্ত নেয়ার মতোই কিছু। দেশে বিএনপির নেতৃত্ব কার কাছে আগামী দিনে নিরাপদ হতে পারে তা নিয়েই বিস্তর আলোচনা হতে পারে। এদিকে বেগম জিয়ার আসল উদ্দেশ্য অন্য রকমের রয়েছে বলেও গুঞ্জন রয়েছে। প্রতিপক্ষ দলের প্রবল শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্ব হওয়ার দরুন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বধ নিশ্চিত না হলে তিনি বাংলাদেশে নাও ফিরতে পারেন বলে জানা গেছে। কারণ, অযাচিত ওই ঘটনার সময় তিনি বাংলাদেশে থাকতে চান না। লন্ডনে থেকে যাওয়ার আরেকটি কারণ থাকতে পারে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ২০ দলিয় জোটের শীর্ষ নেতা জননেতাকে বলেছেন, এতে বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। তাঁর অনুপস্থিতিতে যাই করা হোক না কেন বেগম জিয়া তাঁর রাজনৈতিক আবেদন নিজের করে রাখতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতোই কিছু হলো। জামায়াতের সুইসাইড স্কোয়াডের সফলতা যদি নাও আসে তবে তবে লন্ডন হতেও দল পরিচালনা করে নিজের চাহিদাটুকু ধরে রাখা। যেমনটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে বেনজীর ভুট্টো করেছিলেন।
পঞ্চম পর্বঃ
কেন অসময়ে আকস্মিকভেবে ইতালিয়ান নাগরিক কে হত্যা করা হলো- এমন আলোচনা চলছে।আলোচনা আছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরের স্থগিত করার ঘোষনাও।এর উপর নোবেল জয়ী ইউনূসের সরাসরি বিএনপি আহুত বিক্ষোভ কর্মসূচীত

বাংলাদেশকে উন্নয়নের এক বিস্ময় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক আশংকাই এখন মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত

বাংলাদেশকে উন্নয়নের এক বিস্ময় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক আশংকাই এখন মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত। অনেক উন্নয়নশীল দেশকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেছেন সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি’র লক্ষ্যগুলো পূরণ করতে চায় বাংলাদেশ।
জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশ আয়োজিত এমডিজি টু এসডিজি এ ওয়ে ফরওয়ার্ড শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়ার ক্ষেত্রে এখন রোল মডেল বাংলাদেশ।
২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি’র লক্ষ্য অর্জনের সাফল্য বিস্মিত করেছে পুরো বিশ্বকে। বাংলাদেশের এই সফলতা অনেক উন্নয়ন গবেষক, চিন্তাবিদ আর স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদের কাছে ইতিমধ্যেই স্বীকৃত। সামনে এখন ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়নের উচ্চাকাংখী লক্ষ্যমাত্রা।
বিশ্বনেতাদের সামনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার দেশের এই সফলতার মূল চাবিকাঠি সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার আর জনগনের উৎসাহ। ২০১৫ সালের মধ্যে অতিদারিদ্র কমে এসেছে অর্ধেকে, উন্নয়ন ঘটেছে মৌলিক শিক্ষা আর স্বাস্থ্য খাতে।
বিশ্বমন্দার মধ্যেও গত ৬ বছরে জিডিপি’র প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশে ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আর এক দশকে তিন গুণেরও বেশী বেড়েছে রপ্তানী, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে ৭গুণ।
সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশনের আওতায় সারাদেশে স্থাপিত ডিজিটাল সেন্টার থেকে ২০০টিরও বেশী সেবা পাচ্ছে মানুষ।
আগামীতেও এই সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় প্রধানমন্ত্রীর। অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশর স্থায়ী প্রতিনিধি একে আব্দুল মোমেন ছাড়াও বক্তব্য রাখেন, নেদারল্যান্ডের রাজা, বেনিনের রাষ্ট্রপতি, জাপান ও সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী, ইউএসডিপি’র প্রশাসক, বিশ্বব্যাংকের সভাপতির বিশেষ দূত এবং ইউএন এসকাপের প্রতিনিধি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ১৯৩ টি দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিদের সামনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অর্জন ও সেই সঙ্গে গর্বের কথা বলেছে।
এখন সময় কেবল এগিয়ে যাওয়ার। আগামী ১৫ বছরে টেকসই উন্নয়নের আরো যে লক্ষ্যগুলো থাকছে সেগুলো কিভাবে আরো কার্যকরী ভাবে পূরণ করা যায় সেজন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করতে আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।