ঢাকার ধামরাইয়ে সূয়াপুর এলাকায় এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এলাকাবাসী ধর্ষককে আটক করে ইউপি সদস্য কাছে সোর্পদ করার পর ধর্ষককে ছেড়ে দিয়েছে ইউপি সদস্য। ঘটনাস্থল পরির্দশন করেছেন ধামরাই থানা পুলিশ।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে,উপজেলার সূয়াপুর ইউনিয়নের শিয়ালকুল গ্রামের খোরশেদ আলীর স্ত্রী রেহেনা বেগম (৩৫) গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ওষুধ আনার জন্য সূয়াপুর বাজারে যায়। ওষুধ নিয়ে বাড়ীতে যাওয়ার পথে মধ্যে নিরঝন জায়গা বাশঁঝারের মধ্যে আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা শিয়ালকুল গ্রামের মৃত আছান উল্লাহর ছেলে সদর উদ্দিন (৪০) ওই গৃহবধূকে একা পেয়ে জোর করে ধর্ষণ করে। এ সময় ওই অসহায় গৃহবধূ চিৎকার দিলে এলাকার শত শত নারী পুরুষ এসে লম্পট ধর্ষক সদর উদ্দিনকে হাতে-নাতে আটক করে। এ সময় ধর্ষক সদর উদ্দিন ফোন করে সূয়াপুর ইউপি সদস্য প্রভাদ চন্দ্র সূত্র ধরকে ঘটনাস্থলে আনেন। এলাকাবাসী ওই ইউপি সদস্য প্রভাদের কাছে ধর্ষককে সোর্পদ করে পুলিশে খবর দেয়। সূয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদে ভিতর ধর্ষককে আটক করে রাখা হবে বলে ঘটনাস্থল থেকে মেব্বার প্রভাদ ধর্ষককে নিয়ে আসেন। কিন্তু পথে মধ্যে ওই ধর্ষককে ছেড়ে দেয় মেব্বার প্রভাদ। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে ওই রাতেই উত্তেজিত জনতা ইউপি পরিষদে ঘেরাও করে। পরে ধামরাই থানার উপ-পুলিশ পরির্দশক শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করে। পরে বুধবার সকাল ১০টার দিকে রেহেনা আক্তার বাদী হয়ে সদর উদ্দনকে আসামী করে ধামরাই থানায় একটি ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। এ ঘটনায় ধর্ষিতা রেহেনা আক্তার জানান,তিনি বাজার থেকে ওষুধ নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে তাকে একা পেয়ে সদর উদ্দিন জোর করে ধর্ষণ করেছেন। তিনি আরো জানান,সদর উদ্দিনের বিচার চান। এ বিষয়ে সূয়াপুর ইউপি সদস্য শ্রী প্রভাদ সূত্র ধর জানান,ধর্ষক সদর উদ্দিনকে জনতা আমার হাতে তুলে দেয় ঠিকই। কিন্তু পথে মধ্যে তিনি পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে ধামরাই থানার এস আই শফিকুল ইসলাম বলেন,ধর্ষিতা মামলা দিলে আমরা মামলা নেব।
FB LIke Bottom
Wednesday, September 30, 2015
ঢাকার ধামরাইয়ে সূয়াপুর এলাকায় এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment