প্রধানমন্ত্রী দেশ রত্ন,
শেখ হাসিনা কতোটা নিরাপদে আছেন?
আমার এটাই প্রশ্ন আমার প্রিয় fb বন্ধুরা ও দেশবাসীর প্রতি।
এবং মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়
ঢাকা
আমাদের আওয়ামীলী কর্মিরা বাংলার প্রতিস্টাতা, বাংঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কে স্ব পরিবারে হারিয়েছি।আমরা হারিয়ে হারিয়ে ক্লান্ত হয়েগেছি।
আমরা চাইনা কারো অবহেলার কারনে আমাদের সান্তির ও উন্নয়নের দ্রুত বঙ্গকন্যা দেশরত্ন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হারাতে? দয়া করে সবাই আমার লিখাটা পড়বেন সম্পুর্ন
সরি বন্ধুরা লিখাটা একটু লম্বা হয়ে গেলো।
সম্প্রতি নেদারল্যান্ড সফরে এসে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে মিলিত হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে ফিরে সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “বিএনপি-জামাত থেকে যারা আমার দলে আসতে চায়, তাদের আমরা নেব না। আওয়ামী লীগের এমন দুর্দিন আসে নাই জামায়াত বিএনপি থেকে লোক এনে দল চালাতে হবে’’
তবে তাঁর নেদারল্যান্ড সফরকালীন সময়ে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হওয়ার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসার পর ব্রিটেনে আলোচনার জন্ম দেয়। শেখ হাসিনার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় যুবদলের এক নেতাকে। বাংলাদেশে থাকা কালীন সময়ে বিএনপির গুম হয়ে যাওয়া নেতা এম ইলিয়াস আলী সিলেট আসলে ঐ নেতার গাড়িতেই চড়তেন বলে জানা যায়। ওই নেতা যুক্তরাজ্যে আসার পরও বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তবে সম্প্রতি তারা দুই ভাই একসাথে আওয়ামী লীগে সরব হয়েছেন।
এই মানুষটি কবে, কিভাবে আওয়ামী লীগে বা যুবলীগে যোগ দিলেন তা কেউ জানে না । কার হাত ধরে শেখ হাসিনার এতো কাছে যাওয়ার সুযোগ পেলেন এই নিয়ে ও প্রশ্ন তুলছেন অনেক নিবেদিত আওয়ামীলীগকর্মী। দীর্ঘদিন ধরে যারা বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত , নানা রকম হামলা মামলার শিকার হয়েছেন, তাঁদের অনেকেরই সৌভাগ্য হয়নি আজ পর্যন্ত শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ লাভ। যুবদলের এই নেতা বছর দুয়েক আগেও ব্রিটেনে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের শাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে মিছিল মিটিং করেছিল।
সেই একই ব্যাক্তি রাতারাতি আওয়ামী লীগার হয়ে একদম শেখ হাসিনার পিছনে গিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন কি ভাবে?
সরকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়ার সময় নানা ভাবে তাঁদের অতীত রাজনৈতিক ইতিহাস যাচাই করা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনার কাছাকাছি যারা যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন তাঁদের ব্যাক্তিগত ও পারিবারিক ইতিহাস যাচাইয়ের কি কোন ব্যবস্থা আছে? অশুভ চক্র ১৯৭৫ পরবর্তী দীর্ঘ সময়ে স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে তাঁদের মানুষ কে নিয়োগ করেছে। ছোবল দেয়ার সময় এরা খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে।
১৯৭৫ সালে স্বপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে হত্যার সময় সৌভাগ্য ক্রমে বিদেশে থাকায় সেদিন বেচে গিয়েছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বোন শেখ রেহানা। খুনীরা হয়তো ধরে নিয়েছিল এই দুই কন্যা আর বাংলাদেশে কোনদিন ফিরে যাবে না। খুনীদের সেই ধারণা কে মিথ্যা করে দিয়ে দেশে ফিরেছিলেন শেখ হাসিনা। এর পর একে একে ছোট বড় মিলিয়ে ১৯ বার হত্যার উদ্দ্যেশ্যে তাঁর উপর হামলা হয়েছে। বারবার তিনি নেতা কর্মীর বুকের রক্তে কখনো ভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছেন। এই খুনি চক্র আজ ও হাত পা গুটিয়ে বসে নেই।
চলতি বছরের মে মাসে শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের ‘নিরাপত্তা হুমকি’ থাকায় ওই পরিবারের সাত সদস্যের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় ১৩টি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি ছয় ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের বাসভবনের চারপাশে সুউচ্চ ভবনের বাসিন্দাদের ওপর সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারি করা হবে। এমনকি আবাসস্থলের আশপাশে কোনো ভবন, স্থাপনা বা অবস্থান থেকে কোনো প্রকার হুমকি সৃষ্টি করার মতো অবস্থা থাকলে ওই স্থাপনা অপসারণ কিংবা পরিবর্তনের মাধ্যমে আবাসস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২৫ মে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ প্রজ্ঞাপন সরকারি মুদ্রণালয়ে (বিজি প্রেস) পাঠানো হয় জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন-২০০৯’-এর ৪ (৩) ধারা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে এ আদেশ জারি করা হয়েছে। ওই ধারায় পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের জন্য নিরাপদ ও সুরক্ষিত আবাসনের ব্যবস্থা ও এই বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সরকার তাদের সার্বক্ষণিক নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দেবে। নিরাপত্তার জন্য তাদের বাসভবন, ভবনের আশপাশের ভবনে নজরদারি করবে। আবাসস্থলে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু ঢোকানোর আগে পরীক্ষা করা হবে। আবাসস্থল থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বের হওয়ার জন্য এক বা একাধিক বিশেষ নির্গমন পথের ব্যবস্থা করা হবে। আবাসস্থলে সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয়সংখ্যক নিরাপত্তাকর
FB LIke Bottom
Friday, November 20, 2015
আমাদের আওয়ামীলী কর্মিরা বাংলার প্রতিস্টাতা, বাংঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কে স্ব পরিবারে হারিয়েছি।আমরা হারিয়ে হারিয়ে ক্লান্ত হয়েগেছি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment