FB LIke Bottom

Sunday, June 26, 2016

প্রশাসনের ব্যর্থতা।।

প্রশাসনের ব্যর্থতা।।
বরগুনা আমতলীর সেই দুধর্ষ পতিতা রাণী লাকিকে এলাকা ছাড়া করলেন পৌর মেয়র
বিশেষ প্রতিনিধি।। বরগুনার আমতলীর সেই আলোচিত দুধর্ষ পতিতা রাণী লাকিকে এলাকা ছাড়া করলেন পৌর মেয়র মতিয়ার রহমান। গত বৃহস্পতিবার পৌর মেয়র মুসল্লীদের নিয়ে দুধর্ষ এই পতিতা রাণী লাকিকে এলাকা ছাড়া করেন। পতিতা এই সম্রাজ্ঞী বরগুনাসহ আশপাশ এলাকায় দাপটের সাথে প্রশাসনের যোগসাজসে অবাধে মাদক, অপহরণ ও দেহব্যবসা চালিয়ে আসছিল। আর লাকির অর্থপুষ্টে ভোগ করে আসছিল আমতলী থানার ওসি পুলক চন্দ্র রায়। যার কারণে পতিতা সম্রাজ্ঞী লাকি অবাধে এলাকায় নারী অপহরণ, মাদক, দেহব্যবসাসহ যাবতীয় অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছিল। গত ২৭ মে দেশের বিভিন্ন অনলাইনে “পতিতা রাণী লাকির হাতে জিম্মি ১৪ বছরের কিশোরী” শিরোনামে খবর প্রকাশিত হয়। ওই খবরের ভিত্তি করে র‌্যাবের এক টিম ঘটনাস্থলে পতিতা রাণী লাকিকে হাতে নাতে আটক করে আমতলী থানায় পুলিশের সোপর্দ্য করলেও আমতলীর থানার ওসি অপরাধীদের নামে মামলা না দিয়ে উল্টো নিউজ রিপোর্টার মৃধা বেলালকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করেন। থানায় ডেকে নিয়ে তাকে আটকের নামে অমানবিক নির্যাতন চালান। পতিতা রাণীর লাকির কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচের মাধ্যমে মফস্বল এই সাংবাদিককে হাজারো মামলার ভয় দেখিয়ে তাকে চরম অস্বস্তিতে রাখা হয়। দীর্ঘ এক মাসের বেশি তাকে নানাভাবে মানসিক নির্যাতন চালানো হয়। চরম আত্মসম্মানহানি ঘটানো হয়।
উল্লেখ্য, মার্চ/১৬ দিকে পতিতা সম্রাজ্ঞী লাকির কাছে জিম্মি হয়ে থাকা ১৪ বছরের কিশোরীর তানিয়ার খবর পান মফস্বল সাংবাদিক মৃধা বেলাল। ঘটনাটি জানার জন্য তিনি সাংবাদিক সহকর্মীদের নিয়ে লাকির বাসায় খরিদদার পরিচয়ে যান। আটক থাকা কিশোরী তানিয়ার সাক্ষাত নিয়ে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন। পরে বিষয়টির ব্যাপারে আমতলী থানার ওসি পুলক চন্দ্রকে জানান এবং খবরটি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ পায়। গণমাধ্যমে খবরটি প্রকাশের পর র‌্যাবের অভিযানে পতিতা সম্রাজ্ঞী লাকিকে আটক করে থানায় সোপর্দ করার পরই ঘটে এই ঘটনা। লাকির ভাইয়ের কাছ থেকে মোটা অংক উৎকোচ পাওয়ায় সাংবাদিক মৃধা বেলালকে উল্টো মামলায় আসামী করার চেষ্টা করা হয় মর্মে জানান মৃধা বেলাল। এর সাথে পতিতা সম্রাজ্ঞী লাকি থানা পুলিশ হাতে রেখে নানা হুমকী দিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাখা হয়। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা।
আমতলীর এলাকায় পতিতা রাণীর লাকির এসব নোংড়া অবৈধ কাজের অতিষ্ঠ হয়ে পৌর মেয়র মতিয়ার রহমান এলাকার মুসল্লীদের নিয়ে লাকিকে এলাকা ছাড়া করেন। পৌর মেয়রের এই পদক্ষেপে এলাকার সর্বস্তরের মানুষ স্বস্তি নিঃশ্বাস ফেলছেন আর মেয়র মতিয়ার রহমানকে অভিনন্দন জানান। দেশের গণমাধ্যমের কর্মীরাও পৌর মেয়রের এই কাজকে স্বাগত জানাচ্ছেন। তবে নির্যাতিত মফস্বল সাংবাদিক মৃধা বেলাল তার ওপর প্রশাসনের অমানবিক নির্যাতনের বিচার কামনা করছেন।

Monday, June 20, 2016

এক যুবক নতুন বিয়ে করল। বিয়ের পর প্রথম দিনই স্বামী স্ত্রী যখন খেতে বসল, এমন সময় এক ভিক্ষুক হাজির হল। ভিক্ষুক টি খুব ক্ষুধার্ত ছিল এবং সে কিছু খাবার চাইল।

এক যুবক নতুন বিয়ে করল।
বিয়ের পর প্রথম দিনই স্বামী স্ত্রী যখন খেতে
বসল, এমন সময় এক ভিক্ষুক হাজির হল।
ভিক্ষুক টি খুব ক্ষুধার্ত ছিল এবং সে কিছু খাবার চাইল।
স্বামী খুব রাগান্বিত হলো এবং ভিক্ষুকটিকে
অকথ্য ভাষায় গালমন্দ ও অপমান করে তাড়িয়ে দিল।
অসহায় ভিক্ষুক চলে গেল!!!
কিছুদিন পর স্বামী স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া হল।
এক পর্যায়ে তাদের সংসার ভেঙ্গে গেল।
স্বামী স্ত্রী কে তালাক দিয়ে দিল।
স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে গেল।
কয়েক বছর পর মেয়ের বাবা অন্য এক জায়গায় মেয়ের বিয়ে দিল।
নতুন স্বামীর সাথে শুরু হল তার জীবন!
মেয়েটির দ্বিতীয় স্বামী প্রথম স্বামীর
চেয়ে
অনেক ধনী ছিল।
একদিন স্বামী স্ত্রী খেতে বসল।
ইতিমধ্যে একজন ভিক্ষুক আসল।
স্বামী স্ত্রী কে বলল” ভিক্ষুক কে ভিক্ষা
দিয়ে
আসো, আমরা এখন না হয় পরে পাবো কিন্তু
সে পাবে কোথায়?
যখন স্ত্রী ভিক্ষা দিতে গেল তখন সে অবাক
হয়ে গেল!!!
কারণ, তার সেই প্রথম স্বামীই আজ তার
সামনে ভিক্ষার পাত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে!!!
মেয়েটি চোখের জল ধরে রাখতে পারল না।
মেয়েটি তার দ্বিতীয় স্বামী কে বলল, আমি
আপনাকে এক আশ্চর্য ঘটনা শুনাব।
তারপর মেয়েটি তার প্রথম স্বামীর সাথে ঘটে
যাওয়া ঘটনাটি বলে দিল!!
তখন দ্বিতীয় স্বামী চোখের জল ছেড়ে দিয়ে
বলল, আমি তোমাকে এর চাইতেও আশ্চর্য
ঘটনা শুনাব।
তুমি হয়ত শুনে অবাক হবে যে, ঐ দিন তোমরা
যে অসহায় ভিক্ষুককে তাড়িয়ে দিয়েছিলে,
সেই অসহায় লোকটি আমি, যিনি আজ তোমার
সম্পদশালী স্বামী!!!
শিক্ষাঃ
আল্লাহ চাইলে মুহূর্তের মধ্যেই গরীব কে ধনী
আর ধনী কে ভিখারি বানিয়ে দিতে পারেন ৷
তাই বাড়ি-গাড়ি, টাকা-পয়সা নিয়ে কখনো
অহংকার করা ঠিক নয়৷

রূপ ও আলোর দর্শন। সেই বাবা শব্দটির সঙ্গেই অপার স্নেহ আর মমতার মিশেলে এক দৃঢ় বন্ধনে জড়িয়ে থাকি আমরা।

বাবা, সে তো বাবাই। যার কারণে এই পৃথিবীর রং,
রূপ ও আলোর দর্শন। সেই বাবা শব্দটির সঙ্গেই
অপার স্নেহ আর মমতার মিশেলে এক দৃঢ় বন্ধনে
জড়িয়ে থাকি আমরা। একজন মানুষের জীবনে
সবচেয়ে প্রিয় এবং সর্বাধিকবার উচ্চারণ করতে হয়
যে শব্দগুলো তার মধ্যে `বাবা` অন্যতম।
নতুন প্রজন্মের কাছে মা দিবস-বাবা দিবসের
ধারণাগুলো দিন দিন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। গত
শতাব্দীর প্রথমদিকে বাবা দিবস পালন শুরু হয়।
আসলে মায়েদের পাশাপাশি বাবারাও যে তাদের
সন্তানের প্রতি দায়িত্বশীল- এটা বোঝানোর জন্যই
এ দিবস পালন শুরু। বাংলা দেশ আওয়ামিলীগ

বাবা, সে তো বাবাই। যার কারণে এই পৃথিবীর রং,

বাবা, সে তো বাবাই। যার কারণে এই পৃথিবীর রং,
রূপ ও আলোর দর্শন। সেই বাবা শব্দটির সঙ্গেই
অপার স্নেহ আর মমতার মিশেলে এক দৃঢ় বন্ধনে
জড়িয়ে থাকি আমরা। একজন মানুষের জীবনে
সবচেয়ে প্রিয় এবং সর্বাধিকবার উচ্চারণ করতে হয়
যে শব্দগুলো তার মধ্যে `বাবা` অন্যতম।
নতুন প্রজন্মের কাছে মা দিবস-বাবা দিবসের
ধারণাগুলো দিন দিন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। গত
শতাব্দীর প্রথমদিকে বাবা দিবস পালন শুরু হয়।
আসলে মায়েদের পাশাপাশি বাবারাও যে তাদের
সন্তানের প্রতি দায়িত্বশীল- এটা বোঝানোর জন্যই
এ দিবস পালন শুরু। বাংলা দেশ আওয়ামিলীগ

গুপ্তহত্যা বন্ধে গণপ্রতিরোধের ডাক ১৪ দলের গুপ্তহত্যা বন্ধে মানববন্ধন থেকে সারাদেশে শহর-গ্রামে, পাড়া-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন ১৪ দল।

গুপ্তহত্যা বন্ধে গণপ্রতিরোধের ডাক ১৪ দলের
গুপ্তহত্যা বন্ধে মানববন্ধন থেকে সারাদেশে শহর-গ্রামে, পাড়া-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন ১৪ দল।
জঙ্গি কায়দায় সম্প্রতি বেশ কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রোববার বিকালে রাজধানীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন থেকে এই আহ্বান জানানো হয়।
রাজধানীর গাবতলী থেকে যাত্রাবাড়ি পর্যন্ত শ্যামলী, আসাদ গেইট, ২৭ নম্বর রোড, রাসেল স্কয়ার, গ্রিন রোড, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেস ক্লাব, পল্টন মোড়, নূর হোসেন স্কয়ার, বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, গুলিস্থান পার্ক, ইত্তেফাক মোড়, রাজধানী সুপার মার্কেট, সায়েদাবাদসহ ১৯টি স্থানে সড়কের পাশে অবস্থান নেন নেতা-কর্মীরা।
ঢাকার পাশাপাশি সারাদেশে বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা একই কর্মসূচি পালন করা হয় বলে জোটের নেতারা জানিয়েছেন।
গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ফটকের সামনে মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহম্মদ নাসিম বলেন, “জঙ্গিবাদ ও গুপ্তহত্যা প্রতিরোধের জন্য দেশের প্রগতিশীল সব শক্তি এগিয়ে আসতে হবে। গুপ্তহত্যাকারীদের ঠেকাতে সারাদেশের শহর-গ্রাম-পাড়া-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।”
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, “আজকের এই মানববন্ধনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে মাদারীপুরের শিক্ষক হত্যাচেষ্টাকারী ফাহিমকে যেভাবে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে, সেভাবে সারাদেশে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।”
মানববন্ধন থেকে আওয়ামী লীগ ও জোট শরিক দলের নেতারা জঙ্গি কায়দায় এসব হত্যাকাণ্ডের জন্য বিএনপি-জামায়াত জোটকে দায়ী করেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, “বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে পেট্রোল বোমার তাণ্ডব চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল। সরকার পতনে ব্যর্থ হয়ে এখন গুপ্তহত্যায় জড়িয়ে পড়েছে। বেগম খালেদা জিয়া তার রূপ পরিবর্তন করতে পারেনি।”
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, “এদেশের মানুষ গুপ্তহত্যা পছন্দ করে না। খালেদা জিয়ার পেট্রোল বোমা যেভাবে বন্ধ হয়েছে, একইভাবে এদেশে গুপ্তহত্যা বন্ধ হয়ে যাবে।”
গুপ্তহত্যার সঙ্গে সরকার জড়িত বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে হানিফ বলেন, “আমি বলব, আপনারা গুপ্তহত্যা শুরু করেছেন। আর নিজেদের দোষ আড়াল করার জন্য এখন আপনার দলের নেতাদের মাধ্যমে বলছেন, আন্তর্জাতিক চক্রান্তের জন্য দেশে গুপ্তহত্যা হচ্ছে।”
রাসেল স্কয়ারে মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে একুশে অগাস্টের গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধার, শাহ এএমএস কিবরিয়া এবং আহসান উল্লাহ মাস্টারকে হত্যার নজির তুলে ধরে সাম্প্রতিক গুপ্তহত্যার জন্যও তাদের দায়ী করেন।
তিনি বলেন, “যেখানে ১ লাখ ওলামায়ে কেরাম এক হয়ে ফতোয়া দিয়েছে, এ ধরনের সন্ত্রাসী কার্য্ক্রম ইসলামে নিষিদ্ধ; সেখানে এদেরকে আড়াল করার জন্য খালেদা জিয়া প্রত্যেক দিন ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে মূলত গুপ্তহত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
খালেদা জিয়াকে ‘হতাশ নেত্রী’ আখ্যায়িত করে তোফায়েল বলেন, “তিনি ২০১৩ সালে বাংলাদেশকে আগুনের সামনে নিয়ে গিয়েছিলেন। অসংখ্য নিরীহ মানুষ ও অসংখ্য মায়ের কোল খালি করেছেন। ২০১৪ সালে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করে তিনি সফল হননি। আবার ২০১৫ সালেও ৯৩ দিন হরতাল করে এবং অনেক মায়ের কোল খালি করে তিনি ঘরে ফিরেছেন।”
গুপ্তহত্যার জন্য খালেদা জিয়া দায়ী মন্তব্য করে তিনি বলেন, “পুরোহিতদের হত্যা করা হয়, বেছে বেছে টার্গেটেড কিলিং করা হয়, যাতে প্রতিবেশীরা প্রতিক্রিয়া জানায়।
“খালেদা জিয়ার একজন ছেলে লন্ডনে থাকে। লন্ডনে কোনোদিনও এমপি খুন হয় নাই। কিন্তু খালেদার ছেলে লন্ডনে, এখন সেখানে গুপ্তহত্যা শুরু হয়েছে। টিউলিপকে পর্যন্ত হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।”
“কিন্তু আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শপথ নিয়েছি আমরা জঙ্গি তৎপরতা নির্মূল করব। খালেদা জিয়া অতীতেও পরাজিত হয়েছেন, এবারও পরাজিত হবেন,” বলেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শিগগিরই দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনবে বলে আশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী তোফায়েল।
বিএনপি নেতাদের আহ্বানের জবাবে গুলিস্তানে মানববন্ধনে নাসিম বলেন, “ঐক্য চান ঐক্য হবে। আগে সাহস থাকলে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে ঘোষণা দিন, জামায়াত আপনাদের সাথে থাকবে না। তাহলে আমরা তখন চিন্তা করে দেখব।”
গুপ্তহত্যা প্রতিরোধে আগামী ১৫ জুলাই থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত প্রতিবাদ সপ্তাহ পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন নাসিম।
গুলিস্তানে মানববন্ধনে জাসদের একাংশের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জেপির (মঞ্জু) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোস

Wednesday, June 15, 2016

মালেশিয়া জহুর বারুর কোতা তিঙ্গিতে সড়ক দূর্ঘটনায় ১ বাংলাদেশি নিহত ইন্নালিল্লহি অইন্নইলাইহি রাজিউন ।

মালেশিয়া জহুর বারুর কোতা তিঙ্গিতে সড়ক দূর্ঘটনায় ১ বাংলাদেশি নিহত ইন্নালিল্লহি অইন্নইলাইহি রাজিউন ।

মঙ্গলবার ভোরে অপরদিক থেকে আসা লরি এবং একটি পাজেরোর সংঘর্ষে দূর্ঘটনায় এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। একই সঙ্গে পাজেরোর চালক ভারতীয় নাগরিকও নিহত হয়েছেন। এই দূর্ঘটনা ঘটে ১৩ কিলোমিটার দূরে জালান সুংগাই রেংগিত নামক স্থানে। কোতা তিঙ্গি পুলিশের প্রধান সুপারিনডেন্ট রহমত ওথম্যান বলেন, ভোর রাত সাড়ে তিনটার দিকে এই দূর্ঘটনা ঘটে।

কোতা তিংগি থেকে মিতসুবিসি পাজেরো ৪ ডাব্লিউডি সেংগাই রেংগিতের দিকে যাচ্ছিল। এমন সময় বিপরীত দিক থেকে আসা লরিটির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৪ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিক ফয়সাল এবং ২০ বছর বয়সী বাংলাদেশি নাগরিক নূর ইসলাম নিহত হন। এরা দুজনেই মালেশিয়ায় কনস্ট্রাকশনে কাজ করতেন। লরির চালককে কোন ধরনের আঘাত ছাড়াই উদ্ধার করা হয়েছে।
রহমত বলেন, যে স্থানে দূর্ঘটনা ঘটেছে সেই রাস্তায় কোন আলো নেই অধিকতর তদন্তে বলা হয়েছে। যে কারনে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়িটি দৃষ্টিগোচর হয়নি। এছাড়াও ওই সময় পাজেরোর চালক ঘুম চোখে গাড়ি চালাচ্ছিলেন।প্রতিদিন মালেশিয়ার সব ধরনের খবর জানতে আমাদের পেজে লাইক কমেন্ট শেয়ার করে সক্রিয় থাকুন

আজ কে যে কোথায় আছি কোনো খবর নেই যে কারো অথচ তোর ওই দুঃখ গুলোতে অংশ ছিল আমারও

আজ কে যে কোথায় আছি কোনো খবর
নেই যে কারো
অথচ তোর ওই দুঃখ গুলোতে অংশ ছিল আমারও
এই চলতি জীবন ঘটনাবহুল দু এক ইঞ্চি ফাঁকে
"তুইতো পাবিনা আমায় আর আমিও খুজিনা তোকে"
কত সুখ পাওয়া হয়ে গেলো তোকে ভুলে
গেছি কতোবার
কত সুখ পাওয়া হয়ে গেলো তোকে ভুলে
গেছি কতোবার
তবুও শৈশব থেকে তোর গান যেনো ভেসে
আসে বারবার
আজ চলতে শিখে গেছি তোকে নেই কিছু
প্রয়োজন
তবুও ভীষন আপ্রয়জনে তোকে খুজেছে
আমার মন
তুই হয়তো ভালোই আছিস আর আমিও মন্দ নেই
তবু আসময়ে এসে স্ম্রিতিগুলো বুকে আকিবুকি
কাটবেই
"তুই কতদুরে চলে গেলি তোকে হারিয়ে
ফেলেছি আমি(২)
এই দুঃখটা হয়ে থাক, এই-দুঃখটা বড় দামি"
কেনো বাড়লে বয়স ছোট্টো বেলার বন্ধু
হারিয়ে যায়?
কেন হারাচ্চে সব বাড়াচ্চে ভীড় হারানোর
তালিকায়?
সেই কোনো কথা নেই মুখে শুধু চুপচাপ বসে
থাকা
ছিলো যার যার ব্যথা তার তার বুকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে
রাখা
"আমি ভাবিনি তখন ভুলেও এমন দুজন দু'দিকে যাবে
বুঝিনি আমার হ„দস্পন্ধন আমার অচেনা হবে"
এই বিভক্ত পৃথিবীতে বড় শক্ত বাধন ছিল
এই বিভক্ত পৃথিবীতে বড় শক্ত বাধন ছিল
হল অহংকারের জয় সেই বন্ধন ছিড়ে গেল
সেই অহংকারের খেলায় দু'জনি জিতে গেছি
একসাথে
প্রতি ইটের জবাব পাথরে দিয়েছি বিজয়ের মালা
হাতে
সেই বিজয়োল্লাশ প্রতিদ্ধনিত ঝরত আরথনাতে
আজ বুকের ভিতর মিষ্টি একটা শৈশব শুধু কাঁদে
আজ অবেলার অবসরে কেন লাগছে ভীষন
একা? (২)
"কত হাজার বছর তোর হাতটাকে হয়নিতো ছুয়ে
দেখা"
কেনো বাড়লে বয়স ছোট্টো বেলার বন্ধু
হারিয়ে যায়?
কেন হারাচ্চে সব বাড়াচ্চে ভীড় হারানোর
তালিকায়?
"আমি কতোকত বার আঁক তার ছবি আমার কল্পনাতে
আজো জলে যাই আজো পুরে যাই তর
দু'চোখের অবসাদে"
দেখ নীল নীল নীল আকাশের মত অনন্ত
হাহাকার (২)
আজ বুকের ভিতর ভাংছে-ভাংছে, ভেঙ্গে সব
চুরমার
"কোনো শত্রুর ও যেন প্রানের বন্ধু এমন
দূরে না যায়"
কোনো শত্রুর ও যেন প্রানের ব

সবার কোন না কোন একটা পারসোনাল ডাইরি থাকে,

সবার কোন না কোন একটা পারসোনাল ডাইরি থাকে,
সেখানে হয়তো নিজের নামটাও সুন্দর করে লেখা থাকে, সেখানে কিছু সুখ কিছু ভালো লাগা মন্দ লাগা সব কিছুই লেখা থাকে। সেখানে এমন কিছু কষ্টের কথা লেখা থাকে যা হয়তো কোনদিন কাউকে বলা হবে না।এসব কষ্টের কথা গুলো শুধু ডাইরির পাতায় থেকে যাবে। থেকে যাবে সবার অগচরে লুকিয়ে রাখা একটা মেঘে ঢাকা মুখ।হয়তো এ ভাবেই কেটে যাবে দিন। আর সময়ের সাথে সাথে সেও একদিন চলে যাবে না ফেরার দেশে।
মুখচোরা আমিও পারি চোখ এরাতে তাই খুঁজতে বের হই ঘুম সেই মাঝ রাতে.........................

দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে একটি শান্তির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। ---------------------------------- জঙ্গিবাদ প্রশ্রয় না দিতে ছাত্রলীগের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ---------------------------------- ‘২০১৫ সালে তিনটা মাস কিভাবে তারা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারলো। কোনো মানুষের ভেতরে এতটুকু মনুষ্যত্ব থাকলে এভাবে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারত পারে না। এই মহিলার মনে কোনো রকম মনুষ্যত্ববোধ নাই। ক্ষমতা এটাই হলো তার লোভ। আর ক্ষমতা দিয়ে সে কি করবে? ক্ষমতা দিয়ে কি করবে নিজের শুধু বিলাসিতা।’ *************************** সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় না দিতে ছাত্রলীগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করেছেন, ক্ষমতায় এসে বিএনপিই দেশে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। মঙ্গলবার রাতে গণভবনে ছাত্রলীগের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কোন অবস্থাতেই প্রশ্রয় দেবে না। বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৫ সালে তিনটা মাস কিভাবে তারা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারলো। কোনো মানুষের ভেতরে এতটুকু মনুষ্যত্ব থাকলে এভাবে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারত পারে না। এই মহিলার মনে কোনো রকম মনুষ্যত্ববোধ নাই। ক্ষমতা এটাই হলো তার লোভ। আর ক্ষমতা দিয়ে সে কি করবে? ক্ষমতা দিয়ে কি করবে নিজের শুধু বিলাসিতা।’ তিনি বলেন, ‘একদিকে দুঃশাসন চালিয়েছে লুটপাট করেছে, অর্থপাচার করেছে, সন্ত্রাস করেছে আর জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশকে তারা একটা জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। সন্ত্রাস জঙ্গিবাদকে আমরা কখনো প্রশ্রয় দেবো না। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে একটি শান্তির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। বাংলাদেশের মাটিকে কখনো অন্য কোনো দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো জন্য ব্যবহার করতে দেবো না।’ বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচন ঠেকানোর আন্দোলনের নামে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ তাদের সেই অপতৎপরতাকে রুখে দিয়েছে। যেকোনো মূল্যে দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো হবে বলেও জানান তিনি।

দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে
একটি শান্তির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই
----------------------------------
জঙ্গিবাদ প্রশ্রয় না দিতে
ছাত্রলীগের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
----------------------------------
‘২০১৫ সালে তিনটা মাস কিভাবে তারা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারলো। কোনো মানুষের ভেতরে এতটুকু মনুষ্যত্ব থাকলে এভাবে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারত পারে না। এই মহিলার মনে কোনো রকম মনুষ্যত্ববোধ নাই। ক্ষমতা এটাই হলো তার লোভ। আর ক্ষমতা দিয়ে সে কি করবে? ক্ষমতা দিয়ে কি করবে নিজের শুধু বিলাসিতা।’
***************************
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় না দিতে ছাত্রলীগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করেছেন, ক্ষমতায় এসে বিএনপিই দেশে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিল। মঙ্গলবার রাতে গণভবনে ছাত্রলীগের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কোন অবস্থাতেই প্রশ্রয় দেবে না।
বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৫ সালে তিনটা মাস কিভাবে তারা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারলো। কোনো মানুষের ভেতরে এতটুকু মনুষ্যত্ব থাকলে এভাবে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারত পারে না। এই মহিলার মনে কোনো রকম মনুষ্যত্ববোধ নাই। ক্ষমতা এটাই হলো তার লোভ। আর ক্ষমতা দিয়ে সে কি করবে? ক্ষমতা দিয়ে কি করবে নিজের শুধু বিলাসিতা।’
তিনি বলেন, ‘একদিকে দুঃশাসন চালিয়েছে লুটপাট করেছে, অর্থপাচার করেছে, সন্ত্রাস করেছে আর জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশকে তারা একটা জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। সন্ত্রাস জঙ্গিবাদকে আমরা কখনো প্রশ্রয় দেবো না। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে একটি শান্তির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। বাংলাদেশের মাটিকে কখনো অন্য কোনো দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো জন্য ব্যবহার করতে দেবো না।’
বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচন ঠেকানোর আন্দোলনের নামে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ তাদের সেই অপতৎপরতাকে রুখে দিয়েছে। যেকোনো মূল্যে দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো হবে বলেও জানান তিনি।

Saturday, June 11, 2016

বাংলাদেশের সকল থানার ওসি সাহেবদের সরকারী মোবাইল নম্বর:

বাংলাদেশের সকল থানার ওসি সাহেবদের সরকারী মোবাইল নম্বর:
ডিএমপি, ঢাকা:
১) ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫
২) ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬
৩) ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭
৪) ওসি নিউ মার্কেট-০১৭১৩৩৭৩১২৮
৫) ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪
৬) ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫
৭) ওসি হাজারীবাগ-০১৭১৩৩৭৩১৩৬
৮) ওসি কামরাঙ্গীরচর-০১৭১৩৩৭৩১৩৭
৯) ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩
১০) ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪
১১) ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫
১২) ওসি যাত্রাবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩১৪৬
১৩) ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২
১৪) ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩
১৫) ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪
১৬) ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫
১৭) ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১
১৮) ওসি এয়ারপোর্ট-০১৭১৩৩৭৩১৬২
১৯) ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩
২০) ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪
২১) ওসি দক্ষিনখান-০১৭১৩৩৭৩১৬৫
২২) ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১
২৩) ওসি ক্যান্টনমেন্ট-০১৭১৩৩৭৩১৭২
২৪) ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩
২৫) ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪
২৬) ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০
২৭) ওসি তেজগাও শি/এ-০১৭১৩৩৭৩১৮১
২৮) ওসি মোহাম্মদপুর-০১৭১৩৩৭৩১৮২
২৯) ওসি আদাবর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৩
৩০) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৯
৩১) ওসি পল্লবী- ০১৭১৩৩৭৩১৯০
৩২) ওসি কাফরুল- ০১৭১৩৩৭৩১৯১
৩৩) ওসি শাহ আলী- ০১৭১৩৩৭৩১৯২
সিএমপি, চট্রগ্রাম
১) ওসি কোতয়ালী, সিএমপি-০১৭১৩৩৭৩২৫৬
২) ওসি পাহাড়তলী (নর্থ জোন)-০১৭১৩৩৭৩২৫৭
৩) ওসি পাচলাইশ- ০১৭১৩৩৭৩২৫৮
৪) ওসি চান্দগাও- ০১৭১৩৩৭৩২৫৯
৫) ওসি খুলসী- ০১৭১৩৩৭৩২৬০
৬) ওসি বাকুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩২৬১
৭) ওসি ওসি বায়েজিদ বোস্তামী-০১৭১৩৩৭৩২৬২
৮) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৭
৯) ওসি ডাবল মুরিং- ০১৭১৩৩৭৩২৬৮
১০) ওসি হালিশহর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৯
১১) ওসি পতেঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৭০
১২) ওসি কর্ণফুলি- ০১৭১৩৩৭৩২৭১
১৩) ওসি ইমিগ্রেশন (বন্দর)-০১৭১৩৩৭৩২৭২
১৪) ওসি পাহাড়তলী (বন্দর জোন)-০১৭১৩৩৭৩২৭৩
কেএমপি, খুলনা
১) ওসি খুলনা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৫
২) ওসি সোনাডাঙ্গা-০১৭১৩৩৭৩২৮৬
৩) ওসি খালিশপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৭
৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৮
৫) ওসি খানজাহান আলী-০১৭১৩৩৭৩২৮৯
আরএমপি, রাজশাহী
১) ওসি বোয়ালিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩০৯
২) ওসি রাজপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৩১০
৩) ওসি মতিহার- ০১৭১৩৩৭৩৩১১
৪) ওসি শাহ মাকদুম- ০১৭১৩৩৭৩৩১২
ঢাকা বিভাগ
১) ওসি সাভার- ০১৭১৩৩৭৩৩২৭
২) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৩২৮
৩) ওসি কেরানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩২৯
৪) ওসি নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩০
৫) ওসি দোহার- ০১৭১৩৩৭৩৩৩১
৬) ওসি আশুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৩২
৭) ওসি দক্ষিন কেরানীগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৩৩
৮) ওসি নারায়নগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৪৫
৯) ওসি ফতুল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৬
১০) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৭
১১) ওসি সিদ্দিরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৪৮
১২) ওসি আড়াইহাজার-০১৭১৩৩৭৩৩৪৯
১৩) ওসি সোনারগাও-০১৭১৩৩৭৩৩৫০
১৪) ওসি রুপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৫১
১৫) ওসি জয়দেবপুর ০১৭১৩৩৭৩৩৬৩
১৬) ওসি টংগী- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৪
১৭) ওসি কালিয়াকৈর-০১৭১৩৩৭৩৩৬৫
১৮) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৬
১৯) ওসি কাপাসিয়া-০১৭১৩৩৭৩৩৬৭
২০) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৮
২১) ওসি মানিকগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৩৭৯
২২) ওসি ঘিওর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮০
২৩) ওসি শিবালয়- ০১৭১৩৩৭৩৩৮১
২৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮২
২৫) ওসি হরিরামপুর-০১৭১৩৩৭৩৩৮৩
২৬) ওসি সাটুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৪
২৭) ওসি সিংগাইর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৫
২৮) ওসি মুন্সীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৬
২৯) ওসি টংগীবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩৩৯৭
৩০) ওসি লৌহজং- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৮
৩১) ওসি শ্রীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৯
৩২) ওসি সিরাজদীখান-০১৭১৩৩৭৩৪০০
৩৩) ওসি গজারিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪০১
৩৪) ওসি নরসিংদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১২
৩৫) ওসি রায়পুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৩
৩৬) ওসি শিবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৪
৩৭) ওসি বেলাবো- ০১৭১৩৩৭৩৪১৫
৩৮) ওসি মনোহরদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১৬
৩৯) ওসি পলাশ- ০১৭১৩৩৭৩৪১৭
৪০) ওসি কোতয়ালী
মযমনসিংহ-০১৭১৩৩৭৩৪৩০
৪১) ওসি মুক্তাগাছা-০১৭১৩৩৭৩৪৩১
৪২) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৩২
৪৩) ওসি ত্রিশাল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৩
৪৪) ওসি গৌরীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৪
৪৫) ওসি ঈশ্বরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৫
৪৬) ওসি নান্দাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৬
৪৭) ওসি ফুলপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৭
৪৮) ওসি হালুয়াঘাট-০১৭১৩৩৭৩৪৩৮
৪৯) ওসি ধোবাউরা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৯
৫০) ওসি গফরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৪৪০
৫১) ওসি ভালুকা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪১
৫২) ওসি তারাকান্দা-০১৭১৩৩৭৩৪৪২
৫৩) ওসি টাঙ্গাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৪
৫৪) ওসি মির্জাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৫
৫৫) ওসি নাগরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৬
৫৬) ওসি সখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৭
৫৭) ওসি বাসাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৮
৫৮) ওসি দেলদুয়ার- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৯
৫৯) ওসি মধুপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬০
৬০) ওসি ঘাটাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৬১
৬১) ওসি কালিহাতি-০১৭১৩৩৭৩৪৬২
৬২) ওসি ভুয়াপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৩
৬৩) ওসি ওসি যমুনা ব্রীজ পূর্ব-০১৭১৩৩৭৩৪৬৪
৬৪) ওসি ধনবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৫
৬৫) ওসি গোপালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৬
৬৬) ওসি কিশোরগঞ্জ-০১৭১৩৩৭৩৪৮০
৬৭) ওসি করিমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮১
৬৮) ওসি তারাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৮২
৬৯) ওসি হোসেনপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৩
৭০) ওসি কটিয়াদী- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৪
৭১) ওসি বাজিতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৫
৭২) ওসি কুলিয়ারচর-০১৭১৩৩৭৩৪৮৬
৭৩) ওসি ভৈরব- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৭
৭৪) ওসি ইটনা- ০১৭১৩৩৭৩৪৮৮
৭৫) ওসি মি