শতাব্দীর মহানায়ক, গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা, সফল রাষ্ট্র নায়ক,স্বাধীনতার স্থপতি, স্বাধীনতার ধারক ও বাহক,বাঙ্গালী জাতীর অবিসাংবাদিত নেতা,সাড়ে সাতকোটি বাঙ্গালীর প্রান পুরুষ, বাঙ্গালী জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি হলেন সেই নেতা মৃত্যুর মুখে দাড়িয়ে পাকিসস্তানের সৈরাশাসকের রক্ত চক্ষুর ভয়কে উফেক্ষা করে, কারাগারে বসে বলেছিলন আমি বাঙ্গালী"আমি মানুষ"আমি মুসোলমান"। এক বার মরে"দুই বার মরেনা "। আমি আমার নিজের জীবন ভীক্ষা চেয়ে, পাকিসস্তানী শাসক গোষ্ঠীর কাছে নিরীহ বাঙ্গালী জাতীকে অপমান করবোনা "আমি মারা যাব হাঁসতে হাঁসতে বলে যাব "জয় বাংলা, স্বাধীন বাংলা"। বাংলাদেশ আমার জন্ম ভূমি "বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি ",আমাকে মেরে ফেলে দাও, তবে আমার লাসটা বাঙ্গালী জাতীর কাছে পৌছায়ে দিও। সেই বাঙ্গালীর শ্রেষ্ঠ সন্তান কে এই বেইমান -মেজর জিয়া ও মোস্তাক নেতৃত্ব দিয়ে হত্যা করলো স্বপরিবারে এমনকি শিশু রাসেলকে পর্যন্ত তাহারা মাফ করিনাই,সে মায়ের কাছে যেতে চেহয়ছিল, সে ছোট মাসুম বাচচা কিছুই বোঝেনা তাহাকে পৃথিবীর সব সন্তানের নিরাপদ স্থান তাঁহার মায়ের কোল,সেই নিরাপদ স্থানে যেতে দেওয়ার পরিবর্তে রাসেল কে নির্মম ভাবে হত্যা করলো,এদের দ্বারাই সবই সম্ভব। সবচেয়ে একটা বাস্তব সত্য কথা যে এই 'আওয়ামিলীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য মাননীয় বানিজ্য মন্ত্রী জননেতা তোফায়েল আহম্মেদ, বঙ্গবন্ধুর সাথে প্রায় সময় থাকতেন এবং উনাকে ভাইজান বলে ডাকতেন,জনাব শ্রদ্ধেয় নেতা তোফায়েল আহম্মেদ সাহেব বয়সে ছিল খুবই তরুন তাই জাতীর জনক উনাকে খুব ভাল বাসতেন,সেই বঙ্গবন্ধুর স্নেহের তোফায়েল কে সাথে নিয়ে মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করতে যাই এবং কথা বলতে বলতে হঠাৎ পকেট থেকে একটি ছোট পবিত্র কূরানশরীফ বের করে বলেন যে স্যার আপনার নেতৃত্বে আমরা এদেশকে স্বাধীন করেছি, আপনি এই দেশের অভিবাবক, সবাই আমরা আপনাকে মানি,আপনি বঙ্গবন্ধু, আপনি নেতৃত্ব দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন, স্যার,আমি আপনার নেতৃত্বে স্বাধীনতায় অংশ গ্রহন করেছিলাম, স্যার আমি আপনার নেতৃত্বের প্রতি অনেক শ্রদ্ধাশীল, স্যার, আমার দিকে একটু আলাদা লক্ষ রাখবেন আপনি ছাড়া আমার কেহ নাই, আমি জীবনে কোনদিন আপনার কথার বাহিরে এক পাও ফেলবোনা, আরও কথা দিচ্ছি আমি আর আমার পরিবার আজীবন আপনার আনুগত্য স্বীকার করবো।তিনি পবিত্র আলকূরানকে অমর্যাদা করে তিনি এই বেইমানী করলো তাহলে এই দেশ কি ভাবে মালাইএশিয়া,সিংগাপুরের মত উন্নত দেশ গড়বো। যে জাতীর রন্দ্রে রন্দ্রে বেইমান লুকিয়ে আছে, সে জাতীর পক্ষে একদম অসম্ভব। পাকিসস্তানের শাসকগোষ্ঠিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে সাহস পাইনাই, আমরা বাঙ্গালীরা হতভাগা জজাতী সেই নেতাকে স্বপরিবারে হত্যা করে বেইমান জাতী হিসাবে বিশ্বের দরবারে পরিচিত হলাম। সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাই সেই তাঁরাই স্বাধীনতার ঘোষনা নিয়ে বিরাট বিতর্ক করে,এদের সামান্যতম মান-সন্মান, ব্যাক্তিত্ব এবং গ্যানবোধ থাকেতো তাহলে গোটা জাতীর সামনে টেলিভিষনের পর্দায় এত বড় মিথ্যাচার করতে পারতনা,,তবে মনে হয় এই সব বলে বড় বড় দলীয় পদ পাওয়ার আশায়। আমরা যতদূর সিনিয়র নেতাদের কাছে শুনেছি, জিয়া বেঁচে থাকাকালীন কখনো এত বড় মিথ্যা বলতে পারিনাই বা কেহ শুনিনাই,সে বেইমানছিল বটে, কারন সবাই জানত, বঙ্গবন্ধু নেতৃত্ব দিয়ে এই দেশটি স্বাধীন করেছে, তাহলে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ভাষনটি উনাদের জিয়া সাহেবই দিতেন এবং দেশ রাতারাতি স্বাধীন হয়ে যেত,তাহলে মনে হয় জিয়া সাহাবের গর্জনে পাকিসস্তানেরা পালিয়ে যেত হয়তোবা ৩০ লাখ লোককে প্রান দেওয়া লাগতনা এবং ২ লাখ মা-বোনকে সমভ্রম হারাতে হতনা। এরা নিরলজ্জো বিশ্ব বেহায়া,এরা বেইমানের উওরসুরি, পূর্বের নেতাদের মত এখনও সেই একই কাজ করেই যাচ্ছে। অনেকের বিশ্বাস না হতে পারে,, বিশ্বাস যদি না হয় জননেতা তোফায়েল আহম্মেদ সাহেব মাননীয় মন্ত্রী বেঁচে আছে এবং দেশ সেবা করে চলেছে উনার কাছে জানতে পরেন ১০০% প্রমান পাবেন। এই দেশেকে উন্নতি করতে হলে বা ১৯৭১ সালের যে মূল নিতির উপর দেশটা স্বাধীন হয়েছিল বা ১৯৭২ সালের সংবিধানের মূল চেতনায় ফিরে যেতে হলে গনতন্ত্রের মানস কন্যা~১৬কোটি মানুষের ভাগ্যের নেএী~আওয়ামিলীগের সভানেএী ~সফল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ~আধুনিক বাংলাদের রুপকার ~বঙ্গবন্ধুর অগ্নীকন্যা~শান্তির অগ্রদূত ~দেশরত্ন~জননেএী ~শেখ হাসিনার হাতকে সবাই একএিত হয়ে শক্তিশালি করতে হবে,, তাহলে সোনার বাঙ্গালা গড়া সম্ভব হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। বঙ্গবন্ধুর রক্ত যহার ধমনিতে, সেই মমতাময়ী নেএীর উপর পূর্ন আস্থাশীল এবং তিনিই এক মাএ পারবেই,বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে। "ইনশাল্লাহ"
FB LIke Bottom
Wednesday, August 17, 2016
Friday, August 12, 2016
প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস ইসব গুলের ভুষির শরবত খেলে যৌনতা বৃদ্ধি পায়।
প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক
গ্লাস ইসব গুলের ভুষির শরবত
খেলে যৌনতা বৃদ্ধি পায়।
.
এছাড়াও,
কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, উচ্চ
কলেস্টেরল,
জ্বালাময়ী পেটের রোগ, কোলন
ক্যান্সার,
হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস,
হাইপারকলেস্টেরো
মিয়া এবং স্থূলতা ইত্যাদির প্রতিরোধ
করে এই ইসব গুলের ভুষি।
.
ডায়েবেটিস রোগিদের রক্তে চিনির
মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত থাকলে ইসব গুলের
ভুষি গ্রহণ করা ঠিক নয়।
.
বেশ কিছুদিন কোন পোষ্টে লাইক
না দিলে আপনার হোমপেজে এই পেজের
পোষ্ট যবে না। তখন আপনাকে বারবার
পেজ খুজে বের করে ঢুকতে হবে। তাই নিয়মিত
এই পেজের আপডেট পেতে অবশ্যই লাইক
দিবেন।
Monday, August 8, 2016
বাংলাদেশিরা বিশ্বকে অনেক কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন : সায়মা হোসেন পুতুল
বাংলাদেশিরা বিশ্বকে অনেক কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন :
সায়মা হোসেন পুতুল
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা এবং অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা হোসেন পুতুল বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মতো মানুষ পৃথিবীর অন্য কোথাও নেই। কারণ এ দেশের মানুষের চাহিদা খুবই কম। নিজের উদ্ভাবনী ক্ষমতা দিয়ে তারা পৃথিবীকে অনেক বেশি কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন।’
সাভারের গেন্ডায় ‘সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্ট’ (সিডিডি) কার্যালয়ে ‘প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ঢাকা সম্মেলনের মূল্যায়ন’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং সিডিডি’র উদ্যোগে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নে প্রতিবন্ধীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের ওপর জোর দিয়ে সায়মা হোসেন বলেন, আসলে প্রতিবন্ধীরাই জানেন তাদের প্রকৃত চাহিদা ও প্রয়োজনটা কি? তাদের অংশগ্রহণে সরকারি নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হলে তা যেমন টেকসই হবে, তেমনি দ্রুত বাস্তবায়নও করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, প্রতিবন্ধীদের প্রতি মানবিক সম্পর্ক ও তাদের প্রতি সহমর্মিতা পরিবার থেকেই শুরু করা উচিত। আর এটা সম্ভব হলে সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা হবে প্রতিবন্ধীদের অধিকার।
২০১৫ সালের ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ‘প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ঢাকা সম্মেলনের কথা উল্লেখ করে সায়মা হোসেন বলেন, ওই সম্মেলনের পর দেশে প্রতিবন্ধীদের জন্য ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে নেয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ।
সায়মা হোসেনকে স্বাগত জানান সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক এএইচএম নোমান খান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান। এ সময় সায়মা হোসেন সিডিডির কার্যক্রমসহ প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং প্রতিবন্ধীদের জীবনমান উন্নয়নে সিডিডি’র ভূমিকার প্রশংসা করে।
জয বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ৷
Sunday, July 24, 2016
মালেশিয়া নতুনরূপে রাজনৈতিক দল গঠন করছেন মাহাথির মোহাম্মদ ।
মালেশিয়া নতুনরূপে রাজনৈতিক দল গঠন করছেন মাহাথির মোহাম্মদ ।
মালেশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ নতুন দল গঠনের পরিকল্পনা করছেন।পরবর্তী নির্বাচনকে সামনে রেখে এখনকার বিরোধী শিবিরের সঙ্গে জোট গঠন করতে এ দল গড়ার চিন্তা করছেন তিনি। বৃহস্পতিবার একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ৯১ বছর বয়সী মাহাথির মোহাম্মদ। খুব শীঘ্রই ড. মাহাথির মোহাম্মদ তাঁর নেতৃত্বে নতুন এ রাজনৈতিক দল ও জোটের নাম ঘোষনা করা হবে বলে তিনি জানান।
মাহাথির মোহাম্মদ বলেন, আমরা যারা নাজিবের কার্যক্রমের বিরোধিতা করি, তারা একসঙ্গে কাজ না করা পর্যন্ত বিজয় লাভ করতে পারবো না। তবে ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত টানা ২২ বছর মালেশিয়াকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেতৃত্ব দেওয়া মাহাথির জানিয়ে দেন, তিনি দল গঠন করলেও নির্বাচনে লড়বেন না, দাঁড়াবেন না প্রধানমন্ত্রী পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায়ও। মাহাথির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের দল ক্ষমতাসীন দল ইউনাইটেড মালয়স ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনেরই (উমনো) রাজনীতিক ছিলেন। এই দল থেকেই নির্বাচন করে তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করেন দীর্ঘ সময়।
তিনি বলেন, আমরা একটি নতুন সরকার চাই দেশের জন্য। নতুন এ জোট এখন থেকে আগামী ১৪তম সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাবে। সাংবাদিক সম্মেলনে ক্ষমতাসীন দলের সাবেক ভাইস-প্রেসিডেন্ট শফি আফদাল সহ ডিএপি,পিকেআর ও পাটি আমানা’র শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।প্রতিদিন মালেশিয়ার সব ধরনের খবর জানতে আমাদের পেজে লাইক কমেন্ট শেয়ার করে সক্রিয় থাকুন ।
Friday, July 22, 2016
আপনি একা নন, শেখ হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদী জঙ্গিবাদবিরোধী লড়াইয়ে ভারত সব সময় বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাবে বলে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন।
আপনি একা নন, শেখ হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদী
জঙ্গিবাদবিরোধী লড়াইয়ে ভারত সব সময় বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাবে বলে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন।
জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ভূমিকার জন্য শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেছেন, “সন্ত্রাস- জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আপনি একা নন, এর বিরুদ্ধে আপনি যে লড়াই করছেন তাতে ভারত সব সময় আপনাকে পূর্ণ সমর্থন দেবে।”
বৃহস্পতিবার ভিডিও কনফারেন্সে বেনাপোল ও পেট্রাপোল সমন্বিত চেকপোস্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
সম্প্রতি ঢাকার গুলশানের একটি ক্যাফেতে এবং কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ঈগদাহ ময়দানের কাছে জঙ্গি হামলায় ১৭ বিদেশিসহ ২৫ জন নিহত হন। গুলশানে নিহতদের মধ্যে ভারতের এক নাগরিকও ছিলেন।
জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে নিহতদের জন্য শোক প্রকাশ করেন নরেন্দ্র মোদী।
তিনি বলেন, “আমার ও আমাদের দেশের মানুষের জন্য এটা খুবই কষ্টের যে, পবিত্র রমজান মাসে ঢাকা ও কিশোরগঞ্জে দুটি সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন মন্দির ও এর পুরোহিত এবং সাধারণ মানুষের ওপর হামলার ঘটনাও দুঃখজনক।”
চেকপোস্ট উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানে প্রথমে বাংলায় বক্তব্য শুরু করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ থেকে আমাদের দুই দেশের মধ্যে আদান-প্রদান আরও সহজ হবে। আমরা আরও কাছাকাছি এলাম। এ শুভ অনুষ্ঠানে সকলকে জানাই অভিনন্দন।”
এরপর মোদী হিন্দিতে কথা শুরু করে শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সমন্বিত চেকপোস্টের উদ্বোধন করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, “আজ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্মরণীয় দিন। পারস্পরিক আদান-প্রদানের নিরিখেও আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।”
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় এরকম আরও আটটি সমন্বিত চেকপোস্ট স্থাপনের পরিকল্পনার কথা জানান মোদী।
বেনাপোল-পেট্রাপোল দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় স্থল বন্দর। সমন্বিত চেকপোস্টের মাধ্যমে এখান দিয়ে দুই দেশের মানুষ ও পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভিডিও কনফারেন্সের এই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতাও বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, “আজ ঐতিহাসিক দিন। ইন্ডিয়া এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক চিরকালের, চিরদিনের, চিরগভীর।”
মমতা তার বক্তৃতায় ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশ ও অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের যোগাযোগের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “এর মধ্য দিয়ে সম্পর্ক যেমন বাড়বে, তেমনি বাণিজ্যও বৃদ্ধি পাবে।”
শেখ হাসিনা বলেন, “আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য দেশীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্যের গুরুত্ব অপরিসীম।”
দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক টেকসই ও জোরদার করার লক্ষ্যে উভয় সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, “কাজেই সেগুলি আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানো, মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখছে।”
সড়ক, রেল, নৌপথে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ শুরু করা এবং মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের কথাও তার বক্তৃতায় তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, “প্রতিবেশী দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক সব সময় সুন্দর থাকবে, সৌহার্দ্যপূর্ণ থাকবে এবং যে কোনো সমস্যা আমরা দ্বি-পাক্ষিক আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান করতে পারব; যা অতীতেও আমরা করেছি।
“দুই বন্ধুপ্রতীম দেশ; দুদেশের জনগণের কল্যাণে, স্বার্থেই আমাদের এই যোগাযোগটা একান্তভাবে প্রয়োজন ছিল।”
শেখ হাসিনা এসময় ভারত-বাংলাদেশের পাশাপাশি আঞ্চলিক যোগাযোগের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
“আঞ্চলিক যে যোগাযোগ আমরা স্থাপন করেছি; যেমন নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া। অপরদিকে মিয়ানমার, ইন্ডিয়া, বাংলাদেশ, চায়না। এই যোগাযোগের ফলে এই অঞ্চলের মানুষ সব থেকে বেশি লাভবান হবে এবং আমাদের দুদেশের অর্থনীতি আরও মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে- সেটাই আমি বিশ্বাস করি।”
মোদী ও মমতার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে সমন্বিত চেকপোস্ট উদ্বোধনের পর বেনাপোলের প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে মতবিনিময় করেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করতে হলে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সদ্ভাব থাকা প্রয়োজন।
বেনাপোল বন্দর সুষ্ঠুভাবে যাতে পরিচালিত হতে পারে, সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ‘স্ব-স্ব’ দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।
“এমন কিছু করবেন না যাতে আমাদের দেশের বদনাম হয়।”
সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের সকলকে উদ্যোগ নিতে হবে, স্ব-স্ব এলাকায়, প্রতিটি পাড়া-মহল্লায়। কারা বা কাদের ছেলে-মেয়েরা এই সন্ত্রাসের সাথে জড়িত বা সন্ত্রাসীদের দোসর, তাদের খুঁজে বের করা দায়িত্ব এবং বিশেষ করে এই পথে যে কোমলমতি ছেলেরা যাচ্ছে তাদের বিরত করা।”
এই বিষয়গুলির দিকে বিশেষভাব
Sunday, July 17, 2016
সন্ধ্যার আকাশে যদি দেখো- তীব্র মেঘের ডাকাডাকি চমক বিদ্যুতে- তুমি ভয় পেওনা আমি থাকবো সেথায়- দেখো তুমি আকাশ পানে চেয়ে,
সন্ধ্যার আকাশে যদি দেখো-
তীব্র মেঘের ডাকাডাকি চমক বিদ্যুতে-
তুমি ভয় পেওনা আমি থাকবো সেথায়-
দেখো তুমি আকাশ পানে চেয়ে,
জানালা গুলো ভুল করেও দিওনা বন্ধ করে।
যদি রিমঝিম ছন্দ তোলা শব্দ শোনো রাতে-
আমার কথা মনে করে-
বিষণ্ণতায় হৃদয় ভেঙে কষ্ট নেমে আসে,
তুমি বাতায়ন খুলে দাড়িয়ে থেকো তবে-
আমি হিমেল হাওয়ার শীতলায়-
দেবো তোমায় ছুঁয়ে,
হাত বাড়িয়ে একটু খানি বৃষ্টি দেখো ছুঁয়ে-
কেমন করে আমায় ছোঁয়ার-
অনুভবে তোমার হৃদয় শীতল হবে,
আবার বাইরে এসে বন্ধ চোখে -
যদি বৃষ্টির পানি নাও শরীরে মেখে,
দেখবে সকল ক্লান্তি টুকু নেই -
হওয়ায় মিলিয়ে যাবে।
আমি থাকবো ওই আকাশে আর-
দৃষ্টি তোমার দিকে,
বৃষ্টির প্রতি কণায় কণায় তোমার জন্য -
থাকবো আমি মিশে,
তুমিই পাবে আমায় সারা জীবন-
শুধু বৃষ্টির ছোঁয়ার মাঝে,
ওই আকাশের মেঘের ভাঁজে-
থাকবো লুকিয়ে তোমার পথ চেয়ে।
বর্ষার জ্বলের বিন্দু কণায় পড়বো ঝরে ঝরে-
শুধু তোমার একটু ছোঁয়ার লোভে,
থাকবো আমি অপেক্ষাতে-
বছর ঘুরে কখন আবার বর্ষার দিন আসে,
আমি থাকবো মিশে বর্ষায় সাথে-
অনন্ত কাল ধরে।
Saturday, July 16, 2016
বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ হারমোনি অব দ্য সিস
বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ হারমোনি অব দ্য সিস
------------------------------------
বিস্ময়কর এ জাহাজ টাইটানিকের চেয়েও বড় ৩০৬ ফুট। দৈত্যাকার জাহাজটি সমুদ্রের বুকে যেন এক ভাসমান শহর। ১১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২১৫.৫ ফুট প্রস্থের জাহাজটি দশতলা উঁচু ভবনের সমান। জাহাজটিতে আছে ১৮টি ডেক ও চারটি ফুটবল খেলার মাঠ। ২ লাখ ২৭ হাজার টন ওজনের এ জাহাজে যাত্রী ধরবে ৬৭৮০ জন। আর এটি নির্মাণে লেগেছে ৮০০ মিলিয়িন পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর মূল্যমান ৯ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। হারমোনি অব দ্য সিস ফ্রান্সের সেন্ট-নাজাইরি থেকে ৭ জুলাই সকাল ৬টায় লন্ডনের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সাউদাম্পটনে পৌঁছেছে। উৎসুক জনতা জাহাজটি দেখতে ভিড় জমিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রয়েল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি জাহাজটি তৈরি করেছে। এতে আছে ২০টি ক্যান্টিন, ২৩টি সুইমিংপুল ও ৫২টি গাছ, ক্যাসিনো, ২৭৪৭টি কেবিন ও নানান সুযোগ-সু্বিধা। জাহাজের নাবিক আছে ২১০০ জন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ হারমোনি অব দ্য সিস। জাহাজটি এখন সাউদাম্পটনের ঘাটে বাঁধা আছে। সেখান থেকে জাহাজটি প্রথম যাত্রা করবে। জাহাজটি তৈরি করতে সময় লেগেছে ২ বছর ৮ মাস। রোদ্রজ্জ্বল ছবিতে হারমোনি অব দ্য সিস। জাহাজটির ওজন ২ লাখ ২৭ হাজার টন।প্রথম যাত্রায় সমুদ্র উপকূলের নান্দনিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেছে। প্রথম ভ্রমণটি অবশ্য বিনা টিকিটেই করতে পারবেন যাত্রীরা। এরপর পর থেকে যাত্রীদের টিকিট কিনতে হবে। গেল শনিবার লন্ডনের সাউদাম্পটন থেকে নেদারল্যান্ডের রটারডাম পর্যন্ত চারদিনের একটি ভ্রমণের আয়োজন করেছে জাহাজ কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৯ মে জাহাজটি বার্সেলোনা ভ্রমণের মাধ্যমে প্রথম বাণিজ্যিক ভ্রমণ শুরু করবে। এ যাত্রায় ৩৪ দিনে বার্সেলোনা পৌঁছাবে জাহাজটি। শরৎকালে জাহাজটির রুট হবে যুক্তরাষ্টের ফ্লোরিডা হয়ে ভূমধ্যসাগরের কাছাকাছি দেশগুলো। আর শীতকালে ক্যারিবিয়ান দেশগুলো। জাহাজটি ৭৭টি দেশ থেকে যাত্রী তুলতে পারবে।এমন একটি জাহাজ যা শুধু যাত্রীই বহন করে না, সমুদ্রের সৌন্দর্যও বাড়ায়। টাইটানিক এর কাছে একটি মাছের পোনার মতো। জাহাজটির নিরাপত্তায় রয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ। বিশাল ১০ তলা রাক্ষুসে জাহাজ। ছবিটি জাহাজের পেছন দিক থেকে তোলা।এত বড় জাহাজ দেখে আমি অভিভূত। চারিদিকে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়াল, মাঝে মাঝে পরিস্কার স্টিল চোখ জুড়িয়ে দেয়।
Thursday, July 14, 2016
সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক – যশোরে আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজের অভিযোগে ১৪ নারী-পুরুষকে আটক করেছে পুলিশ।
সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক – যশোরে আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজের অভিযোগে ১৪ নারী-পুরুষকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার বিকেলে শহরের উকিলবার এলাকার বহুল আলোচিত ‘ হোটেল সুপারস্টার’ থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন-খাজুরা বাজার তৈলিধান্য পুড়া আওয়ামলীগে নেতা মোঃ- জিয়াউর রহমান (জয়) এর ছোট বোন সাদিয়া পারভীন (শস্পা)- ২২
গৌরনগর,বাঘারপাড়া যশোর। মাগুরা সদর উপজেলার সীমাখালি গ্রামের শহিদ উদ্দিনের মেয়ে তিশা (১৯), মাগুরার শালিখা থানার কৃষ্ণপুর গ্রামের শামছুর রহমানের মেয়ে রত্মা (২০), যশোর শহরের রিয়াজ উদ্দিনের মেয়ে তিথিলা আহম্মেদ (১৯), ঝিকরগাছা উপজেলার মাগুরা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের মেয়ে তায়েবা (১৮), অভয়নগরের মাগুরা গ্রামের মাসুদ রানার স্ত্রী মনোয়ারা বেগম (২০), শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া গ্রামের আজগর আলীর স্ত্রী জাহানারা (২২) ও নড়াইল সদর উপজেলার শরপোড়া গ্রামের মান্নান গাজীর মেয়ে রাবেয়া (১৮)।
এছাড়া সাত জন পুরুষকে আটক করা হয়েছে। তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন জানান, বিকেলে সুপারস্টার হোটেলে অভিযান চালিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৪ নারী-পুরুষকে আটক করা হয়।
Sunday, July 10, 2016
দালাল এবং সাঙ্গপাঙ্গঃ সামাজিক এক জন দালাল কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে দালাল চক্র।
দালাল এবং সাঙ্গপাঙ্গঃ
সামাজিক এক জন দালাল কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে দালাল চক্র।সামাজিক ব্যবস্থায় নিন্ম স্তরের এসব কাপুরুষরা মূল দালালের এজেন্ট হিসেবে সংগ্রহ করে ধান্দার ইস্যু।মূল দালালের উপস্থিতিতে যা লাভ হয় তা হতে কমিশন বানিজ্য করে এজেন্টরা।ফলে সামাজিক বিচার ব্যবস্থা ভেঙে পরেছে।সামাজিক ভারসাম্য রক্ষায় এই বিচার ব্যবস্থা একটা সময় প্রচন্ড ভাবেই কার্যকর ছিল কিন্তু এখন এই বিচার ব্যবস্থা একটি পেশায় রুপান্তরিত হইছে।বিচারের আগেই নির্ধারন হয়ে যায় কে জিতবে/হারবে।তাইতো সমাজের নিম্ন স্তরের মানুষের যৌক্তিক দাবীও আজ টিকছেনা কারন তারা অর্থনৈতিক ভাবে অসচ্ছল।আমরা যারা প্রবাসী,সমাজের সাথে আমাদের বড় একটা গ্যাপ।নতুন প্রজন্ম আমাদের খারাপ দিকটা জানবেনা সেটাই স্বাভাবিক।২/৩ বছর পর পর দেশে যাবো,সবার সাথে হাসি মুখে মিশবো,সবাই চিন্তা করবে আমি আসলে কত ভালমানুষ কিন্তু যখন দেশে যাবো,সামাজিক বিচার ব্যবস্থার সাথে মিশবো তখনই কেবল সবাই বুজতে পারবে আসলে আমি কত ভাল/খারাপ।
আমি আমার ব্যক্তি জীবনে কিছু মানুষকে অত্যন্ত শ্রোদ্ধা এবং ভালবাসতাম।যাদেরকে অনুসরন করার চেষ্টাটাও ছিল মন থেকেই কিন্তু তাদের বিষয়ে এখন যদি কারো কাছে জিজ্ঞেস করি তাহলে বলে সেও এখন দালালী করে,ফিটিং খায়।এমন সংবাদে আশাহত হই।চিন্তা করি এমন মানুষ গুলা যদি দালালী করে তাহলে সমাজের প্রান্তিক মানুষ গুলা ন্যায় বিচার পাবে কোথায়?আমরা নিজ হাতেই ভাঙছি সামাজিক বিচার ব্যবস্থা।
তাই নিরেট চোখ নিয়ে তাকিয়ে থাকি যুব সমাজের দিকে।যুব সমাজের উচিত,সামাজিক বিচার ব্যবস্থায় নিজেদের অংশ গ্রহন বাড়ানো এবং দুর্বলের জন্য ন্যায্যতা আদায়ে কাজ করা,প্রয়োজনে প্রতিবাদ করা কারন দালাল শ্রেনীর শোষনে প্রান্তিক শ্রেনী অনেকটাই অসহায়।