এই পৃথিবীর অনেক মনিষী বলেছেন সময়ের সিধান্ত সময়েই নিতে হয়। আর এই বাক্যটি চরম সত্য। কেননা সময়ের কাজ সময়ে না করলে যেমন সফলতা আসেনা ঠিক তেমনি সময়ের সিধান্ত সময়ে নিতে না পারলে পরে আফসোস করতে হয়, তখন আর কিছুই করার থাকেনা। এখন সময় এসেছে আমার আপনার সূচিন্তিত মতামতের ভিত্তিতে যার যার এলাকার বর্তমান সরকারের উন্নয়নের গতিকে অব্যাহত রাখতে একজন সূশীল, সৎ, বিশস্ত, এবং মানবতার কল্যাণে যে কাজ করবে তাকে এলাকার বা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করা। সময় বেশী নেই তাই এখনই আপনার বিবেককে জাগ্রত করতে হবে, সিধান্ত নিতে হবে, আর এই এই সিধান্ত আমরা আশা করি আমাদের আবুল কালাম শামসুদ্দিন মিন্টু ভাই পক্ষেই নিবেন। কেন নিবেন ? একটু ভাবুন,কারন অন্যন্য ইউনিয়নে যেখানে বিরোধী পক্ষ প্রচারনাই চালাতে হিমশিম খাচ্ছে সেখানে আমাদের রোয়াইল ইউনিয়নে মিন্টু ভাই সরকার দলীয় সমর্থিত প্রাথী থাকা অবস্থায় বিরোধী পক্ষ বা অন্যন্য প্রাথী সাবলিল ভাবে তাদের প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন, কোন রকম বাধা বিপত্তি নেই, কোন রকম ভয়ভীতি নেই, নেই কোন সরকার দলীয় প্রভাব। এতেই প্রমান হয় মিন্টু ভাইয়ের মনোভাব কেমন, তিনি মানুষের রায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধি হতে চাচ্ছেন, তিনি মানুষের বিশাসের প্রতিদান দেওয়ার জন্য প্রতিনিধি হতে চাচ্ছেন। তাই আসুন মিন্টু ভাইয়ের পাশে থাকি, তাকে পথ চলতে সহায়তা করি, তার তরুণ মানসিকতাকে কাজে লাগাই।
FB LIke Bottom
Sunday, May 22, 2016
Thursday, May 19, 2016
ইসরাইলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী।
ইসরাইলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী।
ক্ষমতার লোভে বিএনপি বৈরী শক্তি ইসরাইলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লন্ডনে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে, তিনি এ অভিযোগ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে মানুষ খুন ও জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনের হোতা বিএনপি, ফিলিস্তিনের মানুষের রক্তচোষা ইসরাইলকে বন্ধু বানাচ্ছে। কেবল ক্ষমতার লোভে ওরা সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে, মোসাদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে। তিনি বলেন, মানুষ পোড়ানো আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি-জামায়াত এখন গুপ্তহত্যায় নেমেছে। শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, মন্দিরের পুরোহিত, বিদেশি নাগরিক, ব্লগার, শিক্ষাবিদ-কেউই ওদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেনা। তবে, দেশের চলমান উন্নয়নে সরকারের ভূমিকায় সন্তুষ্ট জনগণের সামনে, কোনো ষড়যন্ত্রই টিকবেনা।
Thursday, May 12, 2016
২০১১ সাল.. রোয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নতুন এক মুখ।অনেকদিন ধরেই রাজনীতির সাথে জরিত তবে সক্রিয় রাজনীতিতে তখনই
২০১১ সাল..
রোয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নতুন এক মুখ।অনেকদিন ধরেই রাজনীতির সাথে জরিত তবে সক্রিয় রাজনীতিতে তখনই প্রথম।জি,এলাকার মানুষের অনেক আশা প্রত্যাশার অবসান ঘটিয়ে এই মানুষটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নাম লেখালেন।
মানুষটির নাম-আবুল কালাম সামসুদ্দিন মিন্টু।মানুষ যাকে ভালোবেসে শুধু মিন্টু বলে ডাকে।
.
আস্তে আস্তে নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে।সবার মুখে শুধু একটাই নাম-মিন্টু..মিন্টু।ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মানুষটির মুখে একটি কথাই- মিন্টুক চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।এলাকার উন্নয়ন দেখতে চাই।
.
ছোট থেকে বড় সবার কাছে মিন্টু ভাইয়ের এই জনপ্রিয়তা দেখে হঠাৎ কিছু দালাল চক্র জেগে উঠলো।জি,এলাকার কিছু দালাল চক্র।এই দালাল চক্রের একটাই লক্ষ্য,যে করেই হোক মিন্টুকে প্রতিহত করো।কারণ,মিন্টু চেয়ারম্যান হলে এলাকায় উন্নয়ন এর জোয়ার বইবে।কিছুতেই এলাকার উন্নয়ন হতে দেওয়া যাবে না,মিন্টুকে চেয়ারম্যান হতে দেওয়া যাবে না।
মিন্টু ভাই ব্যাপারটিকে পাত্তা দিলেন না।ভাইয়ের বিশ্বাস ছিলো-যে এলাকার মানুষগুলো তাকে এতো ভালোবাসে,সে এলাকার মানুষ তার বিরুদ্ধে কেন যাবে?
কিন্তু বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর।শেষের দিকে এই দালাল চক্র এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠলো যে,তারা তাদের সরবোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে এলাকার সাধারণ মানুষকে ভয় ভীতি দেখিয়ে মিন্টু ভাইকে চেয়ারম্যান হতে দিলো না।নামমাত্র কিছু ভোটে মিন্টু ভাই হেরে গেলেন।মিন্টু ভাইয়ের এই পরাজয়ে ইউনিয়ন এর মানুষ ভেংগে পড়লেন।তাহলে কি রোয়াইল ইউনিয়ন এর উন্নয়ন হবে না? সব মানুষ যেখানে কান্নায় ভেংগে পরেছে,সেখানে এই দালাল চক্র প্রতিপক্ষের সাথে নাচানাচিতে ব্যস্ত।তাদের প্ল্যান সফল হয়েছে।মিন্টুকে তারা চেয়ারম্যান হতে দিলো না।
.
দিন যাচ্ছে.. দালাল চক্র ইতোমধ্যে ভেবে বসে আছে,মিন্টু মনে হয় আর সাধারণ মানুষের পাশে দাড়াবে না।কিন্তু,দালাল চক্র হয়ত তখনও ভাবে নি যে.. মিন্টুর শরীরে সংগ্রামী রক্ত বহমান।তাকে দাবায়ে রাখা সম্ভব না।মানুষের ভালোবাসায় আবারও দ্বিগুন উৎসাহে নতুন করে শুরু করলেন।
.
২০১৬ সাল..
আবারও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন।এবার একটু ভিন্ন আংগিকে।দলীয় প্রতীকে।মিন্টু ভাই দলীয় ভাবে মনোনয়ন পেলেন নোকা প্রতীকে।এবারও মানুষের ভালোবাসা,উৎসাহে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন।মানু্ষের ভালোবাসা যখন এবারও চরম পর্যায়ে,তখন আবারও এলাকার কিছু দালাল চক্র মাথা তুলে দাড়িয়েছে।এবার এই দালাল চক্রের মুখগুলো ভিন্ন।তাদেরও একই চিন্তা,মিন্টুর প্রতিপক্ষের সাথে হাত মিলিয়ে যে করেই হোক মিন্টুকে প্রতিহত করা,রোয়াইল এর উন্নয়ন হতে না দেওয়া।
.
কি চিন্তায় পড়ে গেলেন?
চিন্তার কিছু নেই।রোয়াইল ইউনিয়ন এর মানুষ আজ সদা জাগ্রত।একাত্তরে যেমন বাংলার মানুষ ঘরে ঘরে দূরগো গড়ে তুলেছিলো,আজ রোয়াইল ইউনিয়ন এর মানুষও এই দালাল চক্রের বিরুদ্ধে দূরগো গড়ে তুলেছে।
রোয়াইল ইউনিয়ন এর মানুষ আজ বদ্ধ পরিকর।সকল অন্যায়,অনিয়ম রুখে দিয়ে দলে দলে স পরিবারে ভোট দিয়ে মিন্টু ভাইকে জয়যুক্ত করবেই..করবে।
মিন্টু ভাইয়ের নেতৃত্বেই রোয়াইল ইউনিয়ন হবে বাংলাদেশের রোল মডেল।উন্নয়ন এর জোয়ারে ভাসবে আমাদের এই রোয়াইল ইউনিয়ন।
শুধু এই মানুষটির সাথে থাকুন,সাপোর্ট করুন,ভোট দিন।ইন-শা-আল্লাহ মিন্টু ভাই আপনার এই ভোটের প্রতিদান তার জীবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলেও দিবেন।
.
#জয়_বাংলা
#মিন্টু_ভাই
#দেখা_হবে_বিজয়ে
#আল্লাহ্_ভরসা
Thursday, May 5, 2016
আমি এক রাত জাগা পাখি সবাই ঘুমিয়ে গেলে একলা জেগে থাকি
আমি এক রাত জাগা পাখি
সবাই ঘুমিয়ে গেলে একলা জেগে থাকি,
বসে বসে আকাশের তারা
গুনি নদীর কলোকলো শব্দ শুনি।
আমি এক রাত জাগা পাখি
গভীর রাতে একলা জেগে থাকি,
বকুল তলায় নিরবে বসে থাকি
মনের তুলিতে অনেক ছবি আঁকি।
আমি এক রাত জাগা পাখি
রাত জেগে চাঁদ মামাকে ডাকি,
চাঁদ মামা ডাক শুনে কাছে আসে
কাছে এসে নিরবে যায় ভালবেসে।
আমি এক রাত জাগা পাখি
নিঝুম রাতে একলা পথ চলি,
একা একা অনেক কথা বলি
এভাবেই সময় যায় চলি।
আমি এক রাত জাগা পাখি
অনেকেই আমাকে দিয়ে যায় ফাঁকি,
মনের কষ্ট মনে চেপে রাখি
এভাবে যাবে চলে সময় যতটুকু আছে বাকি।