শতাব্দীর মহানায়ক, গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা, সফল রাষ্ট্র নায়ক,স্বাধীনতার স্থপতি, স্বাধীনতার ধারক ও বাহক,বাঙ্গালী জাতীর অবিসাংবাদিত নেতা,সাড়ে সাতকোটি বাঙ্গালীর প্রান পুরুষ, বাঙ্গালী জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি হলেন সেই নেতা মৃত্যুর মুখে দাড়িয়ে পাকিসস্তানের সৈরাশাসকের রক্ত চক্ষুর ভয়কে উফেক্ষা করে, কারাগারে বসে বলেছিলন আমি বাঙ্গালী"আমি মানুষ"আমি মুসোলমান"। এক বার মরে"দুই বার মরেনা "। আমি আমার নিজের জীবন ভীক্ষা চেয়ে, পাকিসস্তানী শাসক গোষ্ঠীর কাছে নিরীহ বাঙ্গালী জাতীকে অপমান করবোনা "আমি মারা যাব হাঁসতে হাঁসতে বলে যাব "জয় বাংলা, স্বাধীন বাংলা"। বাংলাদেশ আমার জন্ম ভূমি "বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি ",আমাকে মেরে ফেলে দাও, তবে আমার লাসটা বাঙ্গালী জাতীর কাছে পৌছায়ে দিও। সেই বাঙ্গালীর শ্রেষ্ঠ সন্তান কে এই বেইমান -মেজর জিয়া ও মোস্তাক নেতৃত্ব দিয়ে হত্যা করলো স্বপরিবারে এমনকি শিশু রাসেলকে পর্যন্ত তাহারা মাফ করিনাই,সে মায়ের কাছে যেতে চেহয়ছিল, সে ছোট মাসুম বাচচা কিছুই বোঝেনা তাহাকে পৃথিবীর সব সন্তানের নিরাপদ স্থান তাঁহার মায়ের কোল,সেই নিরাপদ স্থানে যেতে দেওয়ার পরিবর্তে রাসেল কে নির্মম ভাবে হত্যা করলো,এদের দ্বারাই সবই সম্ভব। সবচেয়ে একটা বাস্তব সত্য কথা যে এই 'আওয়ামিলীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য মাননীয় বানিজ্য মন্ত্রী জননেতা তোফায়েল আহম্মেদ, বঙ্গবন্ধুর সাথে প্রায় সময় থাকতেন এবং উনাকে ভাইজান বলে ডাকতেন,জনাব শ্রদ্ধেয় নেতা তোফায়েল আহম্মেদ সাহেব বয়সে ছিল খুবই তরুন তাই জাতীর জনক উনাকে খুব ভাল বাসতেন,সেই বঙ্গবন্ধুর স্নেহের তোফায়েল কে সাথে নিয়ে মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করতে যাই এবং কথা বলতে বলতে হঠাৎ পকেট থেকে একটি ছোট পবিত্র কূরানশরীফ বের করে বলেন যে স্যার আপনার নেতৃত্বে আমরা এদেশকে স্বাধীন করেছি, আপনি এই দেশের অভিবাবক, সবাই আমরা আপনাকে মানি,আপনি বঙ্গবন্ধু, আপনি নেতৃত্ব দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন, স্যার,আমি আপনার নেতৃত্বে স্বাধীনতায় অংশ গ্রহন করেছিলাম, স্যার আমি আপনার নেতৃত্বের প্রতি অনেক শ্রদ্ধাশীল, স্যার, আমার দিকে একটু আলাদা লক্ষ রাখবেন আপনি ছাড়া আমার কেহ নাই, আমি জীবনে কোনদিন আপনার কথার বাহিরে এক পাও ফেলবোনা, আরও কথা দিচ্ছি আমি আর আমার পরিবার আজীবন আপনার আনুগত্য স্বীকার করবো।তিনি পবিত্র আলকূরানকে অমর্যাদা করে তিনি এই বেইমানী করলো তাহলে এই দেশ কি ভাবে মালাইএশিয়া,সিংগাপুরের মত উন্নত দেশ গড়বো। যে জাতীর রন্দ্রে রন্দ্রে বেইমান লুকিয়ে আছে, সে জাতীর পক্ষে একদম অসম্ভব। পাকিসস্তানের শাসকগোষ্ঠিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে সাহস পাইনাই, আমরা বাঙ্গালীরা হতভাগা জজাতী সেই নেতাকে স্বপরিবারে হত্যা করে বেইমান জাতী হিসাবে বিশ্বের দরবারে পরিচিত হলাম। সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাই সেই তাঁরাই স্বাধীনতার ঘোষনা নিয়ে বিরাট বিতর্ক করে,এদের সামান্যতম মান-সন্মান, ব্যাক্তিত্ব এবং গ্যানবোধ থাকেতো তাহলে গোটা জাতীর সামনে টেলিভিষনের পর্দায় এত বড় মিথ্যাচার করতে পারতনা,,তবে মনে হয় এই সব বলে বড় বড় দলীয় পদ পাওয়ার আশায়। আমরা যতদূর সিনিয়র নেতাদের কাছে শুনেছি, জিয়া বেঁচে থাকাকালীন কখনো এত বড় মিথ্যা বলতে পারিনাই বা কেহ শুনিনাই,সে বেইমানছিল বটে, কারন সবাই জানত, বঙ্গবন্ধু নেতৃত্ব দিয়ে এই দেশটি স্বাধীন করেছে, তাহলে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ভাষনটি উনাদের জিয়া সাহেবই দিতেন এবং দেশ রাতারাতি স্বাধীন হয়ে যেত,তাহলে মনে হয় জিয়া সাহাবের গর্জনে পাকিসস্তানেরা পালিয়ে যেত হয়তোবা ৩০ লাখ লোককে প্রান দেওয়া লাগতনা এবং ২ লাখ মা-বোনকে সমভ্রম হারাতে হতনা। এরা নিরলজ্জো বিশ্ব বেহায়া,এরা বেইমানের উওরসুরি, পূর্বের নেতাদের মত এখনও সেই একই কাজ করেই যাচ্ছে। অনেকের বিশ্বাস না হতে পারে,, বিশ্বাস যদি না হয় জননেতা তোফায়েল আহম্মেদ সাহেব মাননীয় মন্ত্রী বেঁচে আছে এবং দেশ সেবা করে চলেছে উনার কাছে জানতে পরেন ১০০% প্রমান পাবেন। এই দেশেকে উন্নতি করতে হলে বা ১৯৭১ সালের যে মূল নিতির উপর দেশটা স্বাধীন হয়েছিল বা ১৯৭২ সালের সংবিধানের মূল চেতনায় ফিরে যেতে হলে গনতন্ত্রের মানস কন্যা~১৬কোটি মানুষের ভাগ্যের নেএী~আওয়ামিলীগের সভানেএী ~সফল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ~আধুনিক বাংলাদের রুপকার ~বঙ্গবন্ধুর অগ্নীকন্যা~শান্তির অগ্রদূত ~দেশরত্ন~জননেএী ~শেখ হাসিনার হাতকে সবাই একএিত হয়ে শক্তিশালি করতে হবে,, তাহলে সোনার বাঙ্গালা গড়া সম্ভব হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। বঙ্গবন্ধুর রক্ত যহার ধমনিতে, সেই মমতাময়ী নেএীর উপর পূর্ন আস্থাশীল এবং তিনিই এক মাএ পারবেই,বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে। "ইনশাল্লাহ"
FB LIke Bottom
Wednesday, August 17, 2016
Friday, August 12, 2016
প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস ইসব গুলের ভুষির শরবত খেলে যৌনতা বৃদ্ধি পায়।
প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক
গ্লাস ইসব গুলের ভুষির শরবত
খেলে যৌনতা বৃদ্ধি পায়।
.
এছাড়াও,
কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, উচ্চ
কলেস্টেরল,
জ্বালাময়ী পেটের রোগ, কোলন
ক্যান্সার,
হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস,
হাইপারকলেস্টেরো
মিয়া এবং স্থূলতা ইত্যাদির প্রতিরোধ
করে এই ইসব গুলের ভুষি।
.
ডায়েবেটিস রোগিদের রক্তে চিনির
মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত থাকলে ইসব গুলের
ভুষি গ্রহণ করা ঠিক নয়।
.
বেশ কিছুদিন কোন পোষ্টে লাইক
না দিলে আপনার হোমপেজে এই পেজের
পোষ্ট যবে না। তখন আপনাকে বারবার
পেজ খুজে বের করে ঢুকতে হবে। তাই নিয়মিত
এই পেজের আপডেট পেতে অবশ্যই লাইক
দিবেন।
Monday, August 8, 2016
বাংলাদেশিরা বিশ্বকে অনেক কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন : সায়মা হোসেন পুতুল
বাংলাদেশিরা বিশ্বকে অনেক কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন :
সায়মা হোসেন পুতুল
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা এবং অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা হোসেন পুতুল বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মতো মানুষ পৃথিবীর অন্য কোথাও নেই। কারণ এ দেশের মানুষের চাহিদা খুবই কম। নিজের উদ্ভাবনী ক্ষমতা দিয়ে তারা পৃথিবীকে অনেক বেশি কিছু দেবার ক্ষমতা রাখেন।’
সাভারের গেন্ডায় ‘সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্ট’ (সিডিডি) কার্যালয়ে ‘প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ঢাকা সম্মেলনের মূল্যায়ন’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং সিডিডি’র উদ্যোগে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নে প্রতিবন্ধীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের ওপর জোর দিয়ে সায়মা হোসেন বলেন, আসলে প্রতিবন্ধীরাই জানেন তাদের প্রকৃত চাহিদা ও প্রয়োজনটা কি? তাদের অংশগ্রহণে সরকারি নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হলে তা যেমন টেকসই হবে, তেমনি দ্রুত বাস্তবায়নও করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, প্রতিবন্ধীদের প্রতি মানবিক সম্পর্ক ও তাদের প্রতি সহমর্মিতা পরিবার থেকেই শুরু করা উচিত। আর এটা সম্ভব হলে সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা হবে প্রতিবন্ধীদের অধিকার।
২০১৫ সালের ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ‘প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ঢাকা সম্মেলনের কথা উল্লেখ করে সায়মা হোসেন বলেন, ওই সম্মেলনের পর দেশে প্রতিবন্ধীদের জন্য ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে নেয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ।
সায়মা হোসেনকে স্বাগত জানান সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক এএইচএম নোমান খান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান। এ সময় সায়মা হোসেন সিডিডির কার্যক্রমসহ প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং প্রতিবন্ধীদের জীবনমান উন্নয়নে সিডিডি’র ভূমিকার প্রশংসা করে।
জয বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ৷